কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি সঠিক ভাবে জেনে গেলে আপনি কম টাকায় যেতে পারবেন
এবং কম পরিশ্রমে। কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি সাথে কোন কাজে বেতন বেশি। এ সকল
তথ্য তুলে ধরা হল।
কাতারে গিয়ে বাংলাদেশের অধিক অংশ মানুষ বিপদে পরে। তাই আসুন আমরা জেনে বুঝে কাতার
গিয়ে ভবিষ্যৎ গড়ি। না বুঝে গিয়ে অনেক মানুষকে বিপদে পরতে হচ্ছে। কাতারে কোন
কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজে ইনকাম বেশি।
সূচিপত্রঃ কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি
- কাতারে কি কাজে যাবেন ?
- কাতারে কাতারে সর্বোচ্চ বেতন কত
- কাতারে কাতারে সর্বনিম্ন বেতন কত
- কাতারে ড্রাইভিং পেশায় বেতন ও চাহিদা
- কাতার সম্পর্কে বিস্তারিত
- কাতারে কাজের ভিসায় যেতে কত টাকা খরচ হয়
- কাতারে ভিসা চেক করার নিয়ম
- কাতার যেতে বয়সের নিয়ম বা কত বছর লাগে
- কাতার বাংলাদেশ এম্বাসি বিস্তারিত ও যোগাযোগ
- Housekeeping job in Qatar
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি জেনে আমাদের কাতার পাড়ি দিতে হবে। নিজেকে উন্নত
করার চেষ্টায় দূর প্রবাসে থাকি। সুতরাং আমাদের কোন কাজের চাহিদা বেশি জানার
পাশাপাশি কোন কাজে বেতন বেশি বা আরো কিভাবে আয় করা সেটি জেনে বুঝে বিদেশ যেতে হবে
আমাদের। যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হলো সে বিষয়ে গুলো মূলত কাতার যাওয়ার আগে ও
পরে নিজেকে উন্নত করার কাজে লাগবে। প্রথমে জেনে নেই কোন কাজের চাহিদা বেশি।
- কনস্ট্রাকশন
- ড্রাইভার
- বাবুর্চি
- প্লাম্বার
- ওয়েল্ডার
- ফুড ডেলিভারি
- ফুট প্যাকেজিং
- ইলেকট্রিকশিয়ান
- ইলেকট্রনিক্স
- মেকানিক্যাল
- ফায়ার মানেজমেন্ট
- রেস্টুরেন্ট ওয়ারকার
- হসপিটাল ক্লিন
- ফ্যাক্টরি কাজ
- গ্লাস ক্লিনিং
- রোড ক্লিনিং
আরও পড়ুনঃ কোটি টাকা আয় করার উপায়
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি,উপরের সবগুলাই পেশা কে নিজের কাজ হিসেবে নিতে
পারেন। সবগুলোতে বেতন ভালো এবং কাজের চাহিদাও আছে অনেক। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে
দেখে বুঝে শুনে যেতে হবে। নিম্নে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো। যেগুলো জানা আপনার
অত্যন্ত জরুরী তাই আসুন জেনে বুঝে কাতার গিয়ে আমরা সফলতা অর্জন করি।
কি কাজে যাবেন জেনে নিন
উন্নত দেশ কাতারে বর্তমানে নির্মার কাজ কমে যাওয়ার ফলে কনস্ট্রাকশন কাজে না
যাওয়াই ভাল। যেমনঃ রাজমিস্ত্রি, রডমিস্ত্রি ।
প্লাম্বিং এর কাজের চাহিদা অনেক । আপনি যদি অভিজ্ঞ হয়ে থাকে এই কাজে মাসে ৮০
হাজার থেকে ১ লাখ ২০ হাজার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
হোটেল কর্মী এই কাজে অনেক বেশি চাহিদা বলছে দেশটির সংস্থা । এই কাজে বিভিন্ন
কোম্পানিতে বিভিন্ন রকম বেতন ধরে থাকে। তবে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে জানা যাই ৮০
হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন হতে পারে।
ডেলিভারি বয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে সবার পছন্দের কাজ এটি যদি আপনার
ড্রাইভিং স্কিল থাকে। এই কাজে ১ লাখ টাকা বেতন হয়ে থাকে সাধারণত।
ফ্রী ভিসাঃ- ফ্রী ভিসা অনেকের পছন্দর শীর্ষে । এই সুবিধা
হচ্ছে আপনি যদি অভিজ্ঞ কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য ফ্রী ভিসা । আর যদি
আপনার অভিজ্ঞতা না থেকে থাকে তাহলে ফ্রী ভিসা আপনার জন্য না। অনুসন্ধান করে
জানা যাই বাংলাদেশীরা ফ্রী ভিসাই ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ পর্যন্ত ইনকাম
করে থাকে।
কাতারে সর্বোচ্চ বেতন কত
কাতারে সর্বোচ্চ বেতন কত এটা জানান আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সর্বোচ্চ
বেতন জানলে আমরা সর্বোচ্চ বেতন হওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারবো। আর স্বপ্ন দেখা শিখলে
কিভাবে স্বপ্ন পূরণ করতে হয় সেটার জন্য যুদ্ধ করতে পারব। বাংলাদেশ থেকে যেসব
শ্রমিক যাই কাতারে তারা মূলত কাতারে কর্মী হিসেবেই যায়। কারণ কাতার একটি বিশাল
উন্নত দেশ। তাই তারা বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে দেশে বিভিন্ন কাজ
করার জন্য। কাতারে সবচেয়ে বেতন বেশি পেয়ে থাকে ইলেকট্রিশিয়ান, আইটি
ইঞ্জিনিয়া্র, ইলেকট্রনিক্স। এসব কাজের সংখ্যা অনেক বেশি বেতন পেয়ে থাকে।
বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে বাংলাদেশের শ্রমিকরা এসব কাজে সর্বোচ্চ বেতন উত্তোলন
করতে পারে। তাই এসব কাজে আপনাকে পারদর্শী হতে হবে আপনি যে কাজে আসুন না কেন,
পরবর্তীতে এ সকল কাজ শিখে নিজেকে উন্নত করুন। কারণ এ সকল কাজে সর্বোচ্চ ৩ লাখ
টাকা পর্যন্ত বেতন পেয়ে থাকে বা সর্বনিম্ন দেড় লাখ টাকা হয়ে থাকে। সুতরাং
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানার পাশাপাশি আরো অনেক তথ্য জানি জানতে হবে তাহলে
সফলতা তাড়াতাড়ি ধরা দেবে।
কাতারে কাতারে সর্বনিম্ন বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি বা কোন কাজে বেতন বেশি জানার পাশাপাশি আপনাকে জানতে
হবে কোন কাজে বেতন কম বা সর্বনিম্ন বেতন। কারণ দূর প্রবাস থেকে যদি বেতন কম
পান তাহলে এত কষ্ট করে বিদেশ গিয়ে কি লাভ হবে। তাই আপনাকে জেনে বুঝে কি
কাজে বেতন বেশি বা কিভাবে নিজেকে উপর পর্যায়ে নিয়ে যাবেন। সঠিক নির্দেশনা
দেওয়ার চেষ্টাই করছি আমরা। তাই আসুন আমরা নিম্ন বেতনের কাজ থেকে দূরে থাকি।
বাংলাদেশী শ্রমিক অনেকেই সর্বনিম্ন বেতন নিয়ে তাদের পরিবার চালাচ্ছে। অনেক সময়
বাংলাদেশী দালালরা মিথ্যা কথা বলে বা বেতন বেশি বলে বিদেশে পাঠিয়ে দেন। তবে আমরা
জেনে বুঝে আসলে অবশ্যই অধিক বেতন উত্তোলন করতে পারব। উন্নত দেশটিতে
সর্বনিম্ন শ্রমিকদের বেতন দিয়ে থাকে ১০০০ রিয়াল যা বাংলাদেশী টাকা প্রায়
৩২৫০০ টাকা। এর থেকে কম কম বেতন সাধারণত দেওয়ার নিয়ম নেই।
কাতারে ড্রাইভিং পেশায় বেতন ও চাহিদা
বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাতারে ড্রাইভিং ভিসায় যেতে চাই। কাতার ও এর ব্যতিক্রম
নয় কাতারও চাই বিদেশী শ্রমিক বা ড্রাইভার তাদের দেশে এসে কর্ম করুক। কিন্তু
বাংলাদেশের শ্রমিক অনেকে জানে না কিভাবে কাতারে যেতে হয় ড্রাইভিং ভিসায়। কাতারে
বাংলাদেশী শ্রমিকের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ড্রাইভিং পেশা এর ব্যতিক্রম নয়।
ড্রাইভিং যেতে হলে আপনার কাছে বাংলাদেশী লাইসেন্স বা ইন্টারন্যাশনাল লাইসেন্স
থাকা দরকার। তাহলে বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে কর্মী হিসেবে নিয়োগ দিবে।
কাতারে ড্রাইভিং ভিসার অনেক চাহিদা রয়েছে এর অন্যতম কারণ হচ্ছে ড্রাইভিং পেশায়
অধিক বেতন পাওয়া যায়। শুরুতে বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৫০,০০০ হাজারের অধিক বেতন
পাওয়া যায়। আস্তে আস্তে অভিজ্ঞতা বাড়লে এক লাখ টাকা বেতন পাওয়া সহজ বিষয়। এ
সকল বেতন নির্ভর করে বিভিন্ন কোম্পানির উপর। কাতারে কোন কাজের চাহিদা
বেশি বলতে গেলে অন্যতম পেশা হচ্ছে ড্রাইভিং পেশা।
কাতার সম্পর্কে বিস্তারিত
কাতার হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম উন্নত কান্ট্রির মধ্যে একটি। এটি এশিয়া মহাদেশের
মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত একটি দেশ। কাতারের রাজধানীর নাম দোহা, এদেশে লেনদেন হিসাবে
পরিচিত নাম বা মুদ্রার নাম কাতার রিয়াল। কাতারে রিয়াল সমান বাংলাদেশি টাকা
৩২.৩৬ পয়সা। দেশটিতে জনসংখ্যা প্রায় ৩০ লক্ষ বর্তমানে কম বেশ। কাতারে মাতৃভাষা
আরবি।
কাতারে অধিকাংশ আয় হয়ে থাকে তেলের খনি থেকে। কাতারে আপনি যাওয়ার পরে বুঝবেন
পানির চেয়ে তেলের দাম কম। কেননা কাতার সরকার সবচেয়ে মুনাফা করে থাকে এই তেল
থেকে। দেশটি অর্থনৈতিক উৎস হিসাবে আরেকটা নাম সেটি হচ্ছে গ্যাস রপ্তানি,
গ্যাস রপ্তানিতে কাতার অনেক উন্নত করে থাকে। কাতার একটি ছোট্ট দেশ এই দেশটির
আয়তন মাত্র ১১,৪৩৭ বর্গ কিলোমিটার।
কাতারে কাজের ভিসায় যেতে কত টাকা খরচ হয়
বর্তমানে বাংলাদেশী শ্রমিকরা কাতারে যাওয়ার আগে জানে না যে তাদের ভিসায় কতটা খরচ
হয় বা আনুষাঙ্গিক কতটা খরচ হয়। বাংলাদেশী যে সকল মাধ্যম কাজ করে বা সহজ ভাষায়
দালালরা কাজ করে তারা সঠিক কথা আপনাকে কখনোই বলবে না। তাই যাওয়ার আগে আপনাকে
বিভিন্ন জায়গা থেকে দেখে শুনে বুঝে পদক্ষেপ নিতে হবে। চলুন জেনে নেই
সবমিলিয়ে কাতারে কত টাকা খরচ হয়।
বাংলাদেশ থেকে কাতার যাওয়ার জন্য বিমান ভাড়া ৪২ হাজার থেকে ৬৫ হাজার পর্যন্ত
লাগে। আর অন্যান্য পেপার স্টেডি করতে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা লাগে। এই হিসাব
সরকারি ভাবে আপনি যদি কাতার যান। বেসরকারি অর্থাৎ এজেন্সির মাধ্যমে বা দালালের
মাধ্যমে যদি আপনি কাতারে যেতে চান বর্তমান বাজার অনুযায়ী কোম্পানি ভিসায় ৬ থেকে
৭ লক্ষ টাকা লাগে। তাহলে বুঝতে পারছেন কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানার
সাথে সাথে এসব বিষয় জানা জরুরী।
কাতারে ভিসা চেক করার নিয়ম
কাতারে যাওয়ার আগেই অবশ্যই আপনাকে চেক করার নিয়ম জানা উচিত। কেননা আমাদের দেশে
থেকে ৬-৭ লক্ষ টাকা খরচ করে কাতার যায়। অনেকেই নিজের অর্থায়নে যেতে পারে না সেই
ক্ষেত্রে বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নেয়। একবারে টাকা নিয়ে কোনভাবে বিপদে
পড়লে সেই টাকা পরিশোধ করার আর আমাদের ক্ষমতা হয়ে ওঠেনা বা অনেক কষ্টের সম্মুখীন
হতে হয়।
বাংলাদেশ থেকে যে সকল কর্মী কাজের উদ্দেশ্যে যায় যাওয়ার পূর্বে অবশ্যই এই সাইট
থেকে আপনি আপনার ভিসা নিজে চেক করে নিবেন। এতে করে আপনি একেবারেই বিপদের সম্মুখীন
হবেন না। এই সাইডে যদি আপনি নিজ চোখে দেখে নেন তাহলে কারো কথায় বিশ্বাস করতে হবে
না। কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি সেটি জানার সাথে সাথে আপনি কাতার ভিসা
চেক করুন অনলাইনে এখানেই ক্লিক করুন।
কাতার যেতে বয়সের নিয়ম বা কত বছর লাগে
বাংলাদেশ অনেক এজেন্সি আছে বা যারা দালালি করে থাকে তারা অনেকেই বলে না যে আসলে
কি কি কাজ কাগজের প্রয়োজন। যেমন যেতে হলে অবশ্যই প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে ও অনেক
বেশি বয়স বেশি বয়স হল যেতে পারবেন। কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি এ
সকল তথ্য জানার সাথে সাথে আপনাকে জানতে হবে বয়সের কোথাও। আসুন আমরা জেনে
নেই ভিসা হতে কত বছর বয়স সময় লাগে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা মোতাবেক ১৮ বছর বয়সের কম কোন ব্যক্তি স্বীকৃতি লাভ করতে
পারবে না বা কাজের জন্য ভিসা হবে না। এ সংস্থাটি বলে ৫৫বছর বয়স হলে কাজ করার
অযোগ্য বলে গণ্য করা হবে। সুতরাং আপনাকে কাতারে কাজে যেতে হলে অবশ্যই ১৮ থেকে ৫৫
মধ্যে বয়স হতে হবে। তাছাড়া অযথাই আপনাকে কেউ মিথ্যা বললে কান দিবেন না।
কাতার বাংলাদেশ এম্বাসি বিস্তারিত ও যোগাযোগ
কাতার বাংলাদেশ এম্বাসি মানুষের সর্বদা উপকারের জন্য সকল প্রকার তথ্য দিয়ে থাকে।
আপনি কাতার যেতে চাইলে অবশ্যই এম্বাসের নাম্বার রাখবেন। কারণ যে কোন সময় যে কোন
প্রয়োজনে আপনি মোবাইলে কল করে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিতে পারেন। কাতার
এম্বাসির মোবাইল নাম্বার 02-9887829 এই নাম্বারে
কল করে সকল তথ্য জেনে নিন।
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে হলে সহজে আপনি কাতার এম্বাসিতে যোগাযোগ করতে
পারেন। যোগাযোগের ঠিকানা- ১এ,রোড নাম্বার ৭৯, গুলশান,ঢাকা-১২১২। এম্বাসিতে
যোগাযোগ করতে চাইলে সরকারি ছুটি ব্যতীত প্রতিদিন সকাল ০৯ টা থেকে বিকেল ০৪
পর্যন্ত অফিস খোলা থাকে। যে কোন সমস্যায় যে কোন ভিসা সংক্রান্ত তথ্য জানতে
অবশ্যই ক্যান্ডিডেট কে যেতে হবে।
Housekeeping job in Qatar
কাতারে হাউসকিপিং গৃহস্থলীর কাজ প্রচলিত। বিভিন্ন হোটেলে অনেক কাজ রয়েছে, এসব কাজে সুযোগ-সুবিধা অনেক রয়েছে। হাউসকিপিং কাজের ভূমিকাগুলোর মধ্যে সাধারণত অতিথি কক্ষ, পাবলিক এলাকা এবং হোটেল স্থান পরিষ্কার বা রক্ষণাবেক্ষণ অন্তর্ভুক্ত থাকে।
Housekeeping কাজঃ বিছানা তৈরি করা, বাথরুম পরিষ্কার করা এবং রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব। হোটেলের নির্দিষ্ট মেজে পরিষ্কার করার উপরে মনোযোগ দেওয়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা এবং শৃঙ্খলা খোলার নিশ্চিত করা। হাউসকিপিং এর সুপারভাইজার কর্মীদের তত্ত্বাবধান করে এবং কাজগুলি দক্ষতার সাথে সম্পূর্ণ হয় তা নিশ্চিত করে থাকে।
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি-শেষ কথা
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি উপরোক্ত বিষয় পড়ে আমরা বুঝতে পেরেছি। কাতারে
যাওয়ার আগে নিজ তাগিদে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে কারো কথায় বিশ্বাস না করে। নিজে
একটু যাচাই করে দেখুন বা আমাদের ওয়েবসাইট পড়ে দেখুন আশা করি আপনাদের উপকারে
আসবে। এতে করে অবশ্যই সময় আর কিছু টাকা বাঁচবেন।
ব্যবসায়ীদের কথা বিশ্বাস না করে নিজে ভিসা চেক করে নিন। কিভাবে চেক করবেন
ইতিপূর্বে আমরা জেনেছি বা কি কাজে যাচ্ছেন সেটিও চেক করে নিন। যে কাজে যেতে
চাচ্ছেন সে কাজ ভিসায় আছে কি না দেখে নিন।বাংলাদেশি কর্মী বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে
বিভিন্ন ভাবে প্রতারিত হচ্ছে সুতরাং প্রতিতি ক্ষেত্রে জেনে বুঝে চেক করে যাবেন।
আপনার জন্য শুভকামনা। ধন্যবাদ
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url