IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

ইউরোপের কোন দেশে ভিসা সহজে পাওয়া যায় অথবা IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় জানা থাকলে আপনি অবশ্যই ইউরোপ যেতে পারবেন। ইউরোপের এসব দেশে আপনি পড়াশোনার বা  স্কিল ওয়ার্ক ভিসায় যেতে পারবেন। আমরা বাংলাদেশিরা অনেক স্বপ্ন দেখে থাকি ইউরোপে যাওয়ার জন্য,সঠিক পন্থা অবলম্বন করলে অবশ্যই যেতে পারবো।
IELTS-ছাড়া-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়
আমাদের দেশের অনেক শিক্ষার্থীরা স্বপ্ন দেখে থাকেন উচ্চ শিক্ষার জন্য ইউরোপে যাবে যাবে বা স্কেল ওয়ার্ক ভিসায় অনেকেই যেতে চায়। কিন্তু ইউরোপের ম্যাক্সিমাম দেশগুলোতে  আই ই এল টি এস স্কোর লাগে। তাহলে কি আমরা ইউরোপ যাব না ? অবশ্যই যাবো আসুন দেখে নেই IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।

সূচিপত্রঃ IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

আই ই এল টি IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় বা কিভাবে যাবেন এ সকল তথ্য তুলে ধরা হলো । যেটি জানলে আপনার কাজ অনেকে অংশেই কমে যাবে। এমনকি টাকার পাশাপাশি আপনার শ্রম ও বাঁচবে। তাই আসুন আমরা জেনে নেই কিভাবে সহজে আইএলটিএস ছাড়া ইউরোপের দেশে যাওয়া যায়।

  • ইতালি
  • হাঙ্গেরি
  • রোমানিয়া 
  • বুলগেরিয়া
  • সার্বিয়া
  • পর্তুগাল
  • ক্রোয়েশিয়া
  • পোল্যান্ড
  • মালটা
  • গ্রিস
উপরোক্ত সকল দেশেই আপনি আই ই এল টি ছাড়া পাড়ি দিতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম জানতে হবে। আমরা আজকে মূলত আলোচনা করেছি কোন দেশ যাবেন এবং সহজে দ্রুত কিভাবে যাবেন। তাই আসুন আমরা জেনে নেই কি কি পদ্ধতিতে আই ই এল টি ছাড়া বিদেশ যেতে পারি। নিম্নে সকল বিষয়ের বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হলো।

ইউরোপের কোন দেশে ভিসা সহজে পাওয়া যায়

IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এটি জানা যেমন অত্যন্ত জরুরী তেমনি কোন দেশের ভিসা পাওয়ার সহজ আপনাকে জেনে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। বাংলাদেশ থেকে যে সকল মানুষ ইউরোপের উদ্দেশ্যে যেতে চান তারা সকলেই সাধারণত ভ্রমণ,পড়ালেখা,কাজ বা চিকিৎসা এসবের উদ্দেশ্যেই যায়।

ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যারা যায় সাধারণত তাদের ভিসায় কোন জটিলতা থাকে না। ভ্রমণে ইউরোপে যেতে হলে ভ্রমণের কিছু নিয়ম আছে যেমন বিভিন্ন দেশের ভিসা থাকা লাগে বা ব্যাংক সলভেন্সি লাগে। আপনি সেলিব্রেটি হলেও খুব সহজে ভ্রমণের ভিসা পেয়ে যাবেন। চিকিৎসা বিষয় যারা ভ্রমণ করতে যান, ভ্রমণ ভিসার মতোই প্রসেসিং লাগে।


এগুলো ছাড়াও বর্তমানে ইউরোপের মোট অনেকগুলো দেশে ভিসা সহজে পাওয়া যায়। যেমন হাঙ্গেরি লিখনিয়া,মালটা পর্তুগাল। এ সকল দেশে কাজের ভিসা পাশাপাশি পড়ালেখা বা উল্লেখ অন্যান্য ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যায়। আর একবার এসব দেশের ভিসা যদি আপনি পেয়ে যান তাহলে সেনজেনভুক্ত ২৭ টি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন।
IELTS-ছাড়া-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়

আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

সাধারণত  আবেদন করার সময় পেপারস নিয়ে অনেক দৌড়াদৌড়ি করতে হয়। এ সকল সাধারণ বিষয় আপনি যদি আগে থেকে একটু সচেতন হোন তাহলে আপনাকে পরবর্তী সময়ে বিপদের সম্মুখীন হতে হবে না। আবেদন করার সময় আপনি যদি নিজে আবেদন করেন বা অন্যকে দিয়েও আবেদন করান, অবশ্যই আপনার ডকুমেন্টস এ সকল কাগজপত্রে বানান ঠিক আছে কিনা দেখে নিন। আসুন আমরা জেনে নেই প্রয়োজনীয় কাগজ সমূহ।
  • বৈধ পাসপোর্ট যা মেয়াদ থাকা আবশ্যক।
  • শিক্ষা জীবনের সকল অরিজিনাল পেপার সাথে ফটোকপি।
  • ব্যাংক ডকুমেন্ট রিসেন্ট।
  • নিজ ছবি সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর হতে হবে।
  • মেডিকেল রিপোর্ট।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
সাধারণত আমাদের দেশ থেকে যে সকল পেশায় বা স্টুডেন্ট ভিসায় ইউরোপ যায় এগুলো ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। এর বাইরে কিছু কিছু জায়গায় অন্যান্য কাগজের রিকোয়ারমেন্ট থাকতে পারে সেগুলো আবেদন করার পূর্বেই আপনাকে জানিয়ে দিবে। তাহলে আমরা বুঝতে পারছি আই ই এল টি  IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এটি জানার পাশাপাশি এগুলো তথ্য জানা জরুরী।

ইউরোপের কোন দেশে কত টাকা লাগে জানুন

আমরা জানি সরকারি ভাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে যেতে চাইলে অল্প টাকায় যাওয়া যায়। কিন্তু আমরা যারা বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করি। সঠিক তথ্য না থাকার কারণে টাকা পয়সা সংক্রান্ত বিভিন্ন ঝামেলায় পড়তে হয়। কোন দেশ কত টাকা আমার কাছে বেশি নিচ্ছে কিনা এ সকল বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। তাই এখন জেনে নেই আমরা বেসিক দেশগুলোতে কত টাকা খরচ হয়।

ইউরোপের দেশগুলোতে ভিসার রেসিও অনুযায়ী ভিসার দাম নির্ধারণ করা হয় বা খরচ নির্ধারণ করা হয়। যেমন ইতালিতে যেতে হলে সিজনাল ভিসায় ৪ লক্ষ টাকা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০ লাখ টাকা খরচ হতে পারে। ভিজিট ভিসায় ৫ লাখ টাকা প্রায় এবং স্টুডেন্ট ভিসা খরচ ২ লাখ টাকা হয়ে থাকে।

রোমানিয়া এ দেশটিতে ভিসা খুব সহজে পাওয়া যায় এবং খরচও কম হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া ভিসা বাবদ খরচ হয়ে থাকে প্রায় ৭ থেকে ৮ আট লক্ষ টাকা।

পর্তুগাল ইউরোপের একটি জনপ্রিয় দেশ বসবাস করার জন্য বেস্ট উপযোগী। এই দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে যেতে হলে ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা লাগে প্রায়।

উপরের দেশগুলো দিয়ে ধারণা করা হলো ইউরোপ যেতে সাধারণত কত টাকা খরচ হয়। প্রায় সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ন কত টাকা লাগে ধারনা দেওয়া হলো। ইউরোপের সকল দেশে যেতে হলে আপনাকে এর মধ্যে বাজেট রাখতে হবে। ইউরোপের সকল দেশে সাধারণত এমনই টাকা লেগে থাকে। 

ইউরোপে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আই ই এল টি IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় জানার পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই ইউরোপে কোন কাজে চাহিদা বেশি জেনে এই ইউরোপ পাড়ি দিতে হবে। কেননা বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার পরে অনেকেই অনেকদিন কাজ পায় না। আসুন আমরা জেনে নেই বেসিক কাজগুলো। তারপর নিজেকে স্কিল ওয়ার্কার হিসেবে গড়ে তুলি।

যেমন ইউরোপে প্রচুর চাহিদা রয়েছে তথ্যপ্রযুক্তি বা আইটি সেক্টরের ক্ষেত্রে সফটওয়্যার ডেভলপার এবং ক্লাউড ইঞ্জিনিয়ার দের বেশি বেতন বা কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এগুলো কাজে মূলত পড়ালেখা শেষ করার পরে চাকরি করার পারমিশন পাওয়া যায়। দেশ থেকে অনেকেই এসব কাজের স্কিল অর্জন করে কাজ পেয়ে থাকে।


আমরা যারা ওয়ার্কার ভিসায় ইউরোপ যেতে চাই তাদের জন্য অবশ্যই এসব কাজ জানা আবশ্যক। যেমন-নির্মাণ শ্রমিক, ওয়েল্ডার, ড্রাইভার ডেলিভারি কর্মী ইত্যাদি। এ সকল পেশাই আপনি কিভাবে যাবেন আমাদের ওয়েবসাইটে ডিটেলস সহ পেয়ে যাবেন। তাই IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় জানার সাথে এগুলো জানা জরুরী।

MOI দিয়ে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায়

Medium of Instruction (MOI) দিয়ে কোন দেশে যাওয়া যায় জেনে রাখা ভালো কেননা অনেক ইউনিভার্সিটিতে পড়ালেখা করতে হলে MOI দিয়ে যেতে হয়। আই ই এল টি তুলনামূলক কঠিন হওয়ায় MOI  দিকে দেখতে পারেন। IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এটা সাথে MOI দিয়ে ইউরোপের কোন দেশে যাওয়া যায় এ সকল তথ্য জানা থাকলে আপনার জন্য সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া সহজ হবে তাই আসুন আমরা জেনে নেই।

MOI দিয়ে যে সকল দেশে যাওয়া যায় তার মধ্যে অন্যতম দেশগুলো হলো। যেমন UK, FRANCE, USA এই দেশগুলো ছাড়াও অনেক দেশে যাওয়া যায়। ওপরে তিনটি দেশে পড়ালেখার জন্য স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হলে MOI দিয়ে খুব সহজে যেতে পারবেন। এগুলো দেশে স্টুডেন্ট ভিসায় অনেক ইউনিভার্সিটিতে এ সকল সুযোগ দিয়ে থাকে। এ সকল তথ্য পেতে হলে আমাদের সাথে থাকুন।

ইউরোপে আই ই এল টি IELTS ছাড়া ইউনিভার্সিটি তালিকা

আই ই এল টি IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সাথে ইউরোপে আই ই এল টি IELTS ছাড়া ইউনিভার্সিটি গুলো জেনে নিলে আপনার জন্য খুব সুবিধা হবে। এ সকল ইউনিভার্সিটিতে সাধারণত দুইটি ইনটেক হয় প্রতি বছর। একটি ফেব্রুয়ারি মাসে আরেকটি সেপ্টেম্বর মাসে। তাই আসুন আমরা জেনে ফেব্রুয়ারি ও সেপ্টেম্বরে আবেদন করি।

  1. বোলোগণা ইউনিভার্সিটি, ইতালি।
  2. মিলান পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি, ইতালি।
  3. সিজেন ইউনিভার্সিটি, জার্মানি।
  4. পি এস এ আই পি স্কুল অফ ইঞ্জিনিয়ার, ফ্রান্স।
  5. আমেরিকান বিজনেস স্কুল, ফ্রান্স।
  6. ইবিএস প্যারিস,ফ্রান্স।
  7. মায়নুথ ইউনিভার্সিটি,আয়ারল্যান্ড।
  8. ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ,আয়ারল্যান্ড।
উপরোক্ত সকল ইউনিভার্সিটিতে আপনি আই ই এল টি ছাড়া অ্যাপ্লিকেশন করতে পারবেন। এর বাইরেও অনেকে ইউনিভার্সিটি তে আই ই এল টি ছাড়া আপনি অ্যাপ্লিকেশন পারবেন। এগুলো ইউনিভার্সিটিতে তুলনামূল সহজ ও অফার লেটার দ্রুত দিয়ে থাকে।

ইউনিভারসিটি ভর্তি প্রক্রিয়া

বিদেশে যে ইউনিভার্সিটিতেই আবেদন করতে চান না কেন প্রক্রিয়া বা সিস্টেম প্রায় একই থাকে। কিন্তু  ইউনিভার্সিটি প্রটালে নিয়ন্ত্রণ করে ভার্সিটির বোর্ড তাই  অনেক সময় কিছুটা ভিন্ন প্রক্রিয়া দেখা যায়। তাই করার আগে ওয়েবসাইটে নিজস্ব কিছু ইন্সট্রাকশন দেওয়া থাকে এগুলো একবার করলে খুব সহজে আবেদন করতে পারবেন। প্রতিটি ইউনিভার্সিটির কি করে ওয়েবসাইট আছে সেগুলোর মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন করা যায়।

প্রতিটা ইউনিভার্সিটিতে এপ্লিকেশনের পরে অফার লেটার  দিয়ে থাকে তারপরে আপনাকে পেমেন্ট করার সময় দেওয়া হবে। ইউনিভার্সিটিতে পেমেন্ট করার জন্য বাংলাদেশি ব্যাংক ব্যবহার করতে পারেন। পেমেন্ট সংক্রান্ত সকল তথ্য বা কিভাবে পরিশোধ করবেন ইউনিভার্সিটি নিজস্ব ওয়েবসাইটে দেখে নিবেন। এক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটির অফিসিয়াল Designated School Official (DSO) যোগাযোগ করতে পারেন যদি কোন সমস্যা মনে করেন। আবেদন সংক্রান্ত বিষয় DSO আপনাকে জানাবে।
IELTS-ছাড়া-ইউরোপের-কোন-কোন-দেশে-যাওয়া-যায়

IELTS ছাড়া স্কলারশিপ যেভাবে পাবেন

IELTS ছাড়া স্কলারশিপ অফার করে থাকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের ইউনিভার্সিটি গুলো। সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একাডেমিক রেজাল্ট ভালো করতে হবে। বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি রেজাল্ট এর উপরেও ওয়েবার দিয়ে থাকে। আমরা অনেকেই টাকার জন্য ভালো রেজাল্ট ছাড়া সত্বেও বিদেশে পাড়ি জমাতে সাহস করতে পারি না। তাই আসুন জেনে নেই কিভাবে সকল তথ্য পেতে পারি।

এর জন্য আপনাকে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে যেতে হবে সেখানে খুব সহজেই লেখা থাকে কোন রেজাল্টের উপরে কতটুকু ওয়েবার দিয়ে থাকে। আবার কিছু ইউনিভার্সিটিতে আপনাকে আপনার রেজাল্টের উপরে স্কলারশিপ অফার করবে। বাংলাদেশ থেকে অনেকেই পড়ালেখা করতে ইউরোপে যায় স্কলারশিপ পেয়ে। আপনি যদি এসব ওয়েবসাইটে ঘোরাঘুরি করেন খুব সহজেই সকল তথ্য পেয়ে যাবেন। IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় জানা যেমন জরুরী এসব তথ্য জানা তেমন জরুরী।

আই ই এল টি এস IELTS ছাড়া ইউরোপের দেশে-শেষ কথা

আই ই এল টি এস IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় এ সম্পর্কিত সকল আপডেট তথ্য উপরে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার লোক ইউরোপ যাওয়ার জন্য স্বপ্ন দেখে থাকেন। তাদের সে স্বপ্ন অনেক সময় আই ই এল টি এস এর কথা শুনে থেমে যায়। তাই আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের সম্পূর্ণ অথেনটিক তথ্য দেওয়ার।আমাদের দেশে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে ইউরোপের যাওয়া যায়। ওয়ার্ক ভিসা বা স্টুডেন্ট ভিসা সকল বিষয় এজেন্সি গুলো কাজ করে থাকে। কিন্তু অনেক অসৎ লোক রয়েছে সেগুলো আপনাকে বিভ্রান্তি ফেলতে পারে।

তাই উপরে সকল তথ্য দেওয়া আছে আপনি কিভাবে আবেদন করবেন বা কত টাকা খরচ হবে। এগুলো জেনে গেলে আপনার জন্য ভালো হবে। বাংলাদেশ থেকে প্রতিদিন অনেক মানুষ যাচ্ছে যারা নিজেরাই নিজে নিজে অ্যাপ্লিকেশন এর মাধ্যমে প্রসেসিং করেছে। তাই আপনিও চাইলে নিজে নিজে প্রসেসিং করতে পারেন এতে করে আপনার খরচ বাঁচবে। আশা করি আই ই এল টি এস IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সকল তথ্য আপনার অত্যন্ত কাজে লাগবে। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url