চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন বিস্তারিত এই আর্টিকেলটিতে। চিরতা একটি বিশেষ ধরণের তূণ। চিরতার তূণ শুকিয়ে গুড়ো করে পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হয়। যার ফলে মানব দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে।
হাজারগুনে গুণান্বিত চিরতা। তবে চিরতার বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে। চিরতা জাদুকরী
গুনাগুন ও চিরতা কতদিন খাওয়া যায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। চিরতা কিভাবে
খেলে কিডনির ক্ষতি না হয়ে উপকার হবে নিম্নে বিস্তারিত দেওয়া হল।
সূচিপত্রঃ চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
- চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
- চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে?
- চিরতা কি?
- চিরতা খাওয়ার নিয়ম
- চিরতার ১০ টি উপকারিতা
- চিরতা ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা
- খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
- গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয়?
- রূপচর্চায় চিরতা
- চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ যা বাংলাদেশে বিভিন্ন স্থানে প্রচুর পরিমাণে
জন্মায়। এই গাছটির বৈজ্ঞানিক নাম Swertia Chirayita (Roxb. ex Fleming) H.
Karst. চিরতা বর্ষ জিবি উদ্ভিদ। গাছটির গড় উচ্চতা প্রায় ১.৫ মিটার। গাছটি
ফুটন্ত অবস্থায় সম্পূর্ণ গাছ তুলে শুকিয়ে নিয়ে শুকিয়ে নিয়ে বিভিন্ন ওষুধের
কাজে ব্যবহার করা হয়। এই গাছটি নিয়ম অনুসারে খেলে মানবদেহে জন্য
অত্যন্ত উপকারী। গাছটির সম্পর্কিত উপকার ও অপকার সম্পূর্ণ বিস্তারিত তুলে
ধরা হয়েছে।
চিরতা অত্যন্ত উপকারী একটি গাছ। কিন্তু নিয়ম অনুসারি না খেলে অনেক সময় কিডনির
ক্ষতি করে ও যৌন সমস্যা হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি নিয়ম অনুসারে গাছটি সেবন
করতে পারেন তাহলে কিডনি রোগের উপকারিতা পাওয়া যায়। যৌন শক্তি বাড়াতে অত্যন্ত
কার্যকরী একটি গাছ চিরতা। চিরতা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণভাবে আলোচনা করা হয়েছে চিরতায় কি কি সতর্কতা থাকে বা
বিশেষ কি কি ধরনের ক্ষতি হতে পারে। আসুন আমরা বিস্তারিত জেনে নেয়।
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে?
চিরতা দীর্ঘদিন ধরে আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে
অনেকেই মনে প্রশ্ন চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে। সাধারণত পরিমান মত খেলে কিডনির
জন্য অত্যন্ত উপকারী চিরতা। চিরতা মূলত লিভার পরিষ্কার, হজম শক্তি বৃদ্ধি ও
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের বেশ বড় ভূমিকা রাখে। সাধারণত ১০ থেকে
১৫ দিনের বেশি চিরতা খাওয়া উচিত নয়। কেননা এর চাইতে বেশি সময় ধরে চিরতা
খেলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে।
প্রাকৃতিকভাবে তীর্থ সালের এই উদ্ভিদ শরীর থেকে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ বের
করে। যা কিডনির জন্য অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দীর্ঘদিন
ধরে অতিরিক্ত মাত্রায় চিরতার সেবনের ফলে কিডনির কার্যকারিতায় নৈতিবাচক প্রভাব
ফেলে। যদি আপনার কিডনির সমস্যা থেকে থাকে আগে থেকেই তাহলে চিরতা খাওয়ার আগেই
ডাক্তারের পরামর্শ নিন। সুতরাং অতিরিক্ত বা নিয়ম না জেনে চিরতা কখনোই খাওয়া
উচিত নয়।
ঠিক পরিমাণে চিরতা গ্রহণ করলে অত্যন্ত উপকারী। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবনের
ফলে কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি হতে পারে। তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে নিয়ম জেনে
চিরতার সেবন করুন।
চিরতা কি?
চিরতা একটি ভেষজ উদ্ভিদ। শারীরিক দুর্বলতায় চিরতা অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদ
শাস্ত্রে বিভিন্ন রোগের নিরাময়ের স্থিরতার পানি ব্যবহার করার কথা উল্লেখ
করেছেন। শরীরের অতিরিক্ত মেদ কমানোর জন্য চিরতা অত্যন্ত কার্যকরী। শরীরে
বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় তাছাড়া তরুণ্য বজায় রাখা সহ নানা
সমস্যায় কাজ করে চিরতরে পানি। চিরতা ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণ রাখে। প্রতিদিন
সকালে খালি পেটে চিরতার পানি পান করা অত্যন্ত উপকারী।
প্রশস্ত পাতার এই গাছের ফল সাদা রঙের হয়। এই গাছটি প্রায় ২-৩ উচ্চতা
হয়। গাছটির পাতা ফ্রাই ১০ সে. মি. দীর্ঘ এবং পাতার অগ্রভাগ সূচালো।
ফুল বৃন্তহীন, জোড়ায় জোড়ায় বিপরীত মুখী হয়ে ফোটে। ফুল হালকা সবুজের
সঙ্গে গোলাপি মতো রং হয়ে থাকে। ফুটন্ত অবস্থায় সম্পূর্ণ গাছ শুকিয়ে নিয়ে
ওষুধের কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। শরীরের বিভিন্ন রোগের উপকারিতা রয়েছে এই
গাছটিতে। চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
এবং চিরতা থেকে যথাযথ উপকার নিন।
চিরতা খাওয়ার নিয়ম
রোজ সকালে খালি পেটে চিরতার পানি পান করুন এতে যথাযথ উপকার পাবেন। বর্তমানে
লিভার রোগ দিন দিন বেড়েই চলেছে আর এই রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে চিরতা। চিরতা
পানির সাথে মিশিয়ে খেতে হয়। তবে সাধারণত আমাদের দেশে দুই ধরনের চিরতা পাওয়া
যায়। একটি হচ্ছে গুড়ো চিরতা ও শুকনো চিরতা। তবে গ্রামগঞ্জে চিরতার গাছ পাওয়া
যায় আর সেই গাছের পাতা চায়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
চিরতা খেতে সাধারণত তেতো লাগে তাই গরম পানিতে মিশিয়ে চায়ের সাথে খেতে পারেন।
তবে অধিক পরিমাণে ভিটামিন পেতে অবশ্যই শুকিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া ভালো।
সকালে খালি পেটে খেলে এলার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এক গ্লাস গরম চলে ৪-৫ গ্রাম শুকনো চিরতা ভিজিয়ে রাখতে হবে। অন্তত
৮ ঘন্টা ভেজানোর পরে সকালে খালি পেটে চিরতা ভেজানো পানি খেতে হবে।
সুন্দরভাবে ছেঁকে প্রতিদিন সকালে চিরতার পানি পান করুন। সকাল ছাড়াও
অন্যান্য সময় খেলে উপকার পাওয়া যায় তবে যথাযথ উপকার পাওয়ার জন্য হলে
খাওয়ায় শ্রেয়।
চিরতার ১০ টি উপকারিতা
বিভিন্ন সহজ ভেষজ চিকিৎসায় চিরতা ব্যবহৃত হয় কিন্তু নির্দিষ্ট রোগ
নিরাময় ও প্রতিরোধে চিরতার গুরুত্ব বৃহৎ। বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য উপকারিতা
রয়েছে চিরতার মধ্যে। বিস্তারিত নিম্নে আলোচনা করা হলো
- ওজন নিয়ন্ত্রণঃ সকালে খালি পেটে চিরতা খাওয়ার ফলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিরতাতে উপস্থিত মিথানল মেটাবলিজমের কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
-
চিরতা রক্তশোধকঃ রক্ত পরিষ্কার করতে নিয়মিত চিরতা খাওয়ার
পরামর্শ দেন ডাক্তারেরা।
- জ্বর কমায়ঃ জ্বরে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে চিরতা।
-
লিভার সুরক্ষাঃ চিরতা লিভারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে ও লিভার
সুরক্ষা রাখে।
-
হজম শক্তিঃ হজম শক্তি বাড়াতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে চিরতা খান।
-
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ চিরতার পানি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে
সাহায্য করে।
-
রক্তে সুগার নিয়ন্ত্রণঃ চিরতা রক্তে শর্করা বাঘ গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণে
সহায়ক।
-
আন্টিঅক্সিডেন্টঃ চিরতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরকে মুক্ত
ও সুরক্ষা রাখে।
-
এন্টিবায়োটিকঃ চিরতা এন্টিবায়োটিকের মত কাজ করে এবং বিভিন্ন সংক্রমণ
প্রতিরোধ করে।
-
কিডনি সুরক্ষাঃ চিরতা কিডনি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। নিয়ম
জেনে খাওয়ার ফলে কিডনি সুরক্ষা রাখে।
চিরতা ভেজানো পানি খাওয়ার উপকারিতা
চিরতা ভেজানো পানি পান করলে বিভিন্ন অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। চিরতার পানি
ছোট বড় সবাই খেতে পারে। প্রতিবছর আবহাওয়া পরিবর্তন হলে প্রায় মানুষেরই সর্দি
কাশি ঠান্ডা লাগে। চিরতা ভেজানো পানি পান করলে এসব অসুখ থেকে মুক্তি পাওয়া
যায়। চিরতায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণ এত বেশি, যা রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। শরীরের ক্ষতিকারক প্যাথোজেনের বিরুদ্ধে লড়াই
করতে সাহায্য করে।
চিরতার ভেজানো পানি পান করলে শরীরে হজম শক্তির ক্ষমতা বাড়ে। হজম
সংক্রান্ত সমস্যা-গ্যাস, অম্বল, পেট ফাঁসার মত সমস্যা দূর করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের
সমস্যা দূর করতে বেশ বড় ভূমিকা রাখে চিরতা। চিরতা ভেজানো পানি খাওয়ার ফলে
শরীরে জমে থাকা সব বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত পদার্থ দূর
করে। শরীরে অতিরিক্ত ফ্যাট কমে যায়। শরীরের বিভিন্ন রকমের এলার্জি থেকে মুক্তি
পাওয়া যায়।
খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
সকালে খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা বলে শেষ হবার নয়। প্রাচীনকাল থেকে
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মানুষ চিরতার পানি পান করে আসছে। চিরতার ডাল ভেজানো পানি
সকালে হওয়ার উপকারিতার কথা আয়ুর্বেদিকশাস্ত্র রয়েছে। সকালে খালি পেটে খেলে
চিরতার যথাযথ উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত সকালে চিরতার পানি খেলে রক্তে চিনির
পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। যা ডায়বেটিস রোগী ও ওজন কমাতে বড় ভূমিকা রাখে।
কৃমি দূর করতে সাহায্য করে চিরতার পানি। চিরতার পানি তৈরি করতে প্রথমেই এক
গ্লাস পানিতে কয়েক টুকরো চিরতা সুন্দরভাবে ধুয়ে রেখে দিন। পরের দিন সকালে
খালি পেটে চিরতা খেয়ে নিন।
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে।
গর্ভাবস্থায় চিরতা খেলে কি হয়?
গর্ভাবস্থায় চিরতা খাওয়া অত্যন্ত বিপদজনক হতে পারে কারণ চিরতা হরমোনের
ভারসাম্য বিঘ্নিত করতে পারে এবং গর্ভের সন্তানের ও ক্ষতি হতে পারে। তাই
অবশ্যই গর্ভাবস্থায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া চিরতা একেবারেই খাওয়া যাবে না।
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের সাধারণত বমি বমি ভাব হয়, চিরতা তিতা হওয়ার ফলে
একেবারেই খাওয়া উচিত নয়।
গর্ভবতী এবং স্তন্যদায়ী মায়েদের ক্ষেত্রে চিকিৎসায়কের পরামর্শ ছাড়া চিরতার
পানি খাওয়া যাবে না। স্তন্যদায়ী মায়েদের অনেক সময় চিরতা খাওয়ার পরামর্শ
দিয়ে থাকেন ডাক্তারেরা। তাই আপনার উচিত হবে রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী চিরতা সেবন করা।
রূপচর্চায় চিরতা
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
বিস্তারিত ইতিমধ্যেই আমরা জেনেছি। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, রূপচর্চায়
চিরতা অত্যন্ত কার্যকরী। চিরতা ত্বকের সমস্যা যেমন-ব্রন, মেজদা এবং ত্বকের
প্রবাহ কমাতে সাহায্য করে। চিরতা এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ টপকে সংক্রমণ মুক্ত
করতে সহায়ক। চিরতা তরুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
চিরতা নিয়মিত সেবনের ফলে চুল পড়া বন্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন কঠিন অসুখের
সমাধান। চুলের বিভিন্ন রোগ ভালো করে। চিরতার পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার
করলে চুলের গোড়া শক্ত হয়। চিরতার পানি দিয়ে মাথা পরিষ্কার করলে মাথার খুশকি
দূর হয়। চুলের বিভিন্ন রকম সংক্রমনের হাত থেকে বাঁচায় চিরতা। চিরতার পানি
দিয়ে মুখ ধুলে মুখের লাবণ্য বাড়ায়।
চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি কার্যকরী উপকারিতা যেমন রয়েছে
তেমনি এর কিছু অপকারিতা বা ক্ষতিকারক দিক রয়েছে। অতিরিক্ত চিরতা খাওয়ার ফলে
শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। বেশি পরিমাণ চিরতার পানি খেলে গায়ে
জ্বালাপোড়া করতে পারে। অনেক সময় বমি বমি ভাব হতে পারে। শরীরে রোগব্যাধি থাকলে
অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিরতা খেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ আম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে শরীরে অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু অতিরিক্ত
সেবনে বিপরীত প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে
অতিরিক্ত মাত্রায় চিরতা সেবন করলে কিডনির কার্যকারিতায় নীতিবাচক প্রভাব ফেলে।
সঠিক পরিমাণে গ্রহণ করলে চিরতার উপকারিতা অনেক তবে অতিরিক্ত সেবনে শরীরের
বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তাই কোন চিরতা সেবনের আগে সতর্ক থাকা
গুরুত্বপূর্ণ।
উপসংহারঃ চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে-চিরতার ১০ টি উপকারিতা জানুন আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণ
বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়েছে চিরতার যথাযথ উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
কিডনি রোগ থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই নিয়ম অনুসারে চিরতা সেবন করুন। চিরতা একটি
ভেষজ উপাদান আর কোন ভেষজ উপাদান গ্রহণের আগে সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
অধিক পরিমাণে উপকার পাওয়ার জন্য বেশি পরিমাণে চিরতা খাবেন না। খাওয়ার জন্য
বেশ কিছু বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। বিশেষ করে শুরুতে অল্প পরিমাণে খাওয়ার
অভ্যাস করতে হবে। প্রতিদিন অল্প অল্প করে দৈনিক চিরতা খাওয়ার অভ্যাস
গড়ে তুলনা। তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করে নিয়ম জেনে চিরতার যথাযথ উপকার
নিন। ধন্যবাদ
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url