বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন। আমরা সবাই বরই পাতার সাথে পরিচিত। বরই পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে। বরই পাতা থেকে কিভাবে যথাযথ উপকার পাওয়া যায় মানবদেহের জন্য তা বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে।
বরই পাতা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। আবার বরই পাতার রস খেলে কি হয় বা কিভাবে খেতে হয় দেওয়া হয়েছে। বরই পাতা বিভিন্ন রোগ দূর করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী। শুধুমাত্র মৃত ব্যক্তিকে গোসল করানোর জন্য বরই কথা ব্যবহার হয় না, জীবিত মানুষও এই বরই পাতা দিয়ে গোসল করতে পারেন।
সূচিপত্রঃ বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
- বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
- বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী
-
মহানবী (সা.) যেসব কাজে বরই পাতা ব্যবহার করতেন
- বরই পাতার চা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম
- বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম
- বরই পাতার রস খাওয়ার নিয়ম
- বরই পাতার ব্যবহার
- এলার্জি রোধে বরই পাতার উপকারিতা
-
বরই পাতার বৈশিষ্ট্য
- বরই পাতার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও অপকারিতা
বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
আমরা সবাই বরই পাতার সাথে পরিচিত। বরই পাতা বলতে সাধারণত " কুল" বা
"বরই" গাছের পাতাকে বোঝানো হয়। এর বৈজ্ঞানিক নাম "Ziziphus zizyphus" এবং
বাংলাদেশে দুই নামে পরিচিত কুল বা বরই। বরই গাছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি থাকে, যা মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বরই
পাতা বিভিন্ন রোগ দূর করার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। পেটের
বিভিন্ন রোগের সমস্যার সমাধান বরই পাতা।
বরই এবং বরই পাতাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা
গবেষণা করে বলেছেন যে, বরই পাতায় কিছু অ্যান্টিসেপটিক উপাদান রয়েছে
যা শরীরের চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। প্রিয় পাঠক, বরই পাতার বিভিন্ন
উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো। বরই পাতার
১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন, নিম্নে বিস্তারিত
দেওয়া হল।
বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ শরীরে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে বরই পাতায়। বরই পাতায় থাকা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য এন্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- ত্বকের যত্নে বরই পাতাঃ ত্বকের যত্নে বরই পাতা বেশ কার্যকরী হতে পারে। বরই পাতায় থাকা বিভিন্ন উপাদান ত্বকে মশ্চারাইজ করতে এবং ব্রণের সমস্যা দূর করতে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
-
এলার্জির সমস্যায় বরই পাতাঃ প্রায় মানুষের এলার্জির সমস্যা রয়েছে।
এই এলার্জির কারণে অনেকেই অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন। বরই পাতায় ঢাকা উপাদান
এলার্জিজনিত সমস্যা যেমন চুলকানি, রেস এবং ত্বকের প্রবাহ কমাতে সাহায্য
করে।
-
খুশকি সমাধানে বরই পাতাঃ প্রায়ই অনেকেরই মাথায় খুশকি থাকে। শীতকালে
অনেকের মাথায় খুশকি বেড়ে যায়। নিয়মিত বরই পাতা মেশানো পানি দিয়ে
গোসল করলে খুশকির সমস্যা থেকে মুক্তি মিলে।
- চর্মরোগ নিয়ন্ত্রণে রাখে বরই পাতাঃ বর্তমান সময়ে অনেকেই চর্ম রোগে ভুগে থাকেন। চর্মরোগ ছোট বড় সবরকম মানুষের হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে বরই পাতা এলার্জি সহ চর্ম রোগ দূর করোণে খুবই কার্যকরী।
- অ্যাসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় বরই পাতাঃ বরই পাতায় কিছু উপাদান রয়েছে যা হজমে বা প্রবাহ কমায়। তবে এর বৈজ্ঞানিক কোন প্রমাণ নেই।
-
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে বরই পাতাঃ বরই পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে কারণ
বরই পাতায় এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা হজম ক্ষমতাকে স্বাভাবিক রাখে এবং
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
-
রক্ত বিশুদ্ধ করে বরই পাতাঃ বরই পাতার রক্ত বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
উচ্চ রক্তচাপে ঝুঁকি কমায় এবং রক্ত থেকে দূষিত পদার্থ পরিশোধিত
করে।
-
অনিদ্রা থেকে মুক্তি দেয় বরই পাতাঃ বরই খেলে বা বরই পাতায়
শক্তিশালী কেমিক্যাল থাকায় ব্র্যান্ডকে প্রশান্তি দেয় যার ফলে খুব সুন্দর
ও শান্তির ঘুম হয়।
-
নিয়মিত বরই পাতা দিয়ে গোসল করলে চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
মুখমণ্ডল থেকে শুরু করে শরীরের অন্যান্য সুরক্ষা দেয়।
বরই পাতার যথাযথ উপকার পাওয়ার জন্য বা খাওয়া অথবা ব্যবহার করার নিয়ম
সম্পর্কে জানুন। বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
সম্পর্কে জানুন আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে।
মহানবী (সা.) যেসব কাজে বরই পাতা ব্যবহার করতেন
মহানবী (সা.) বরই পাতা বিভিন্ন পবিত্র কাজে ব্যবহার করতেন। বরই গাছের
বর্ণনা পবিত্র কুরআন ও হাদিসে পাওয়া যায়। পবিত্র কুরআনে সূরা
"আন-নাজম" ১৪ নম্বর আয়াতে (সিদরাতুল মুনতাহা) বরই গাছের কথা বলা হয়েছে, যা
সপ্তম আকাশে অবস্থিত। জান্নাতের গাছের সাথে বরই গাছের তুলনা করা হয়। সূরা
"ওয়াকিয়া" ২৭-২৯ নম্বর আয়াতে জান্নাত বাসীদের আরামের জন্য কাঁটাবিহীন বরই
গাছের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
রাসুল (সা.) যে সকল কাজে বরই পাতার ব্যবহার করতেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য
যেমন-মৃত ব্যক্তির গোসলে বরই পাতা, নারীদের গোসলের বরই পাতা, নতুন
মুসলিমদের গোসলের জন্য বরই পাতার পানির ব্যবহার করার নির্দেশনা
দিতেন। কেননা বরই পাতায় প্রাকৃতিক পরিছন্নতা ও জীবাণুনাশক পাওয়া যায় যা
শরীরকে পরিষ্কার ও রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
বরই পাতার চা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম
নিয়মিত বরই পাতার চা পান করলে চুলের অভ্যন্তরীণ পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। চুলের
যত্নে বরই পাতার ব্যবহার অত্যন্ত কার্যকরী। বরই পাতার চা শরীর থেকে টক্সিন দূর
করে যা চুলের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। বরই পাতার চা হজম শক্তি বারাতে সাহায্য
করে। মানব দেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় বরই পাতার চা।
বরই পাতায় চা তৈরি করা একেবারে সহজ ব্যাপার। প্রথমে তাজা পাতা সংগ্রহ করুন এবং
ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। এরপর পানি গরম করে নিন, এক কাপ মত গরম পানিতে পরিমাণ
মতো পাতা দিয়ে ১০ মিনিট মত ভিজিয়ে রাখুন। এরপর পাতা ছেঁকে নিয়ে পানিটি পান
করুন। অধিক স্বাদ পেতে চাইলে গরম পানির সাথে লেবু অথবা মধু মিশ্রিত করতে
পারেন।
প্রতিদিন অন্তত এক থেকে দুই কাপ বরই পাতার চা খেলে যথাযথ উপকার পাওয়া
যায়।
বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম
আমরা অনেকেই বরই পাতার উপকার সম্পর্কে জানি কিন্তু অনেকেই জানিনা বরই পাতা কিভাবে
খেতে হয়। বরই পাতা খাওয়ার কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। সেই অনুযায়ী বরই পাতা
খেলে যথাযথ উপকার পাওয়া যায়। আসুন আমরা জেনে নেই যথাযথ উপকার পাওয়ার নিয়ম।
-
প্রথমেই বরই পাতা সংগ্রহ করুর। একমুঠো পরিমাণ বরের পাতা নিয়ে ভালোভাবে
ধুয়ে নিন। পাতাগুলো বেটে অথবা ব্লেন্ডার করে রস বের করে নিন। রস
সুন্দরভাবে ছাঁকনিতে সেকে নিন। তারপর রস পরিমান মত সকালে খালি পেটে খান। এতে
বিভিন্ন রোগের ঔষুধি গুনাগুলি হিসাবে কাজ করবে।
-
বরই পাতা চিবিয়ে খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। এর জন্য প্রথমে কিছু তাজা বরই
পাতা সংগ্রহ করুন এবং পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিন। তারপর পাতা হল মুখে দিয়ে
চিবিয়ে খেয়ে নিতে পারেন। এটা অত্যন্ত উপকারী পদ্ধতি।
বরই পাতার রস খাওয়ার নিয়ম
অনেকেই বরই পাতা খেতে পারেন না। তাদের জন্য বরই পাতার রস সুস্বাদু করে বানিয়ে
খাওয়া যেতে পারে। বরই পাতা রসে এমন একটি উপাদান আছে যা এলার্জি কমাতে সাহায্য
করে। বরই পাতার রসে প্রাকৃতিক আন্টিহিস্টামিন থাকে যা শরীরের এলার্জি দূর
করে। শরীরে বিভিন্ন চুলকানি দূর করতে নিয়মিত বরই পাতার রস খান।
বরই পাতার রস খাওয়ার নিয়ম খুব সহজ। প্রথমে কিছু তাজা বরই সংগ্রহ করতে হবে।
পাতাগুলো থেক রস বের করুন পিষে বা ব্লেন্ডার করে। এরপরে পরিমাণ মতো
লবণ দিলে খাওয়ার উপযোগী হয়ে যায়। অধিক স্বাদ পেতে অন্য কিছু মিশিয়ে
খেতে পারেন।
প্রতিদিন খালি পেটে বরই পাতার রস পান করুন। বরই পাতা খাওয়ার পরে অন্তত
৫০-৬০ মিনিট কিছু না খাওয়াই ভালো। শরীরে অন্যান্য সমস্যা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের
পরামর্শ অনুযায়ী বরই পাতার রস পান করুন।
বরই পাতার ব্যবহার
বরই পাতার ব্যবহার অনেকভাবে করা যায়। বরই পাতা গোসল থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগের
ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। প্রাচীনকাল থেকেই ভেষজ ঔষুধ হিসাবে বরই পাতার
ব্যবহার হয়ে থাকে। বর্তমানে খুব চর্চারে বরই পাতার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।
কেননা মুখে লাবণ্য বাড়াতে বরই পাতার বেশ ভালো ভূমিকা। নিয়মিত করে বরই পাতা
ব্যবহার করে গোসল করলে শরীরে কোন এলার্জি বা চুলকানি হবে না।
মৃত ব্যক্তিকেও বরই পাতা দিয়ে গোসল করানো হয়। যেকোনো ক্ষতস্থানে বরই পাতা
বেটে দিলে, ক্ষতস্থান দ্রুত ভালো হয়। অনুরূপভাবে বরই পাতা মাথা ব্যথা
ও জ্বর ভালো হওয়ার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। অন্তত নিয়মিত বরই
পাতা দিয়ে গোসল করুন এতে করে শরীরের বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
এলার্জি রোধে বরই পাতার উপকারিতা
বরই পাতা মানবদেহের চারটি রোগ দূর পারে খুব সহজে কারণ বরই পাতায় আছে প্রচুর
পরিমাণ ভিটামিন। আমাদের দেশের খুব পরিচিত একটি ভেষজ গুণসম্পন্ন উদ্ভিদ বরই গাছ।
বরই পাতার রস এলার্জি, চর্মরোগ জনিত যে কোন সমস্যা দূর করে। যারা এলার্জি চর্মরোগ
নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ভুগছেন তারা প্রতিদিন বরই রস সেবন করতে পারে। এতে শরীরের
বিভিন্ন এলার্জি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
এলার্জি চর্মরোগ নিরাময় আদিকাল থেকে বরই পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। মানবদেহে
চামড়ার সৃষ্টি হওয়া এলার্জি বা আরেক যেকোনো ধরনের চর্ম রোগ সারাতে বরই পাতার রস
ব্যবহার হয়ে আসছে। বরই পাতা থেকে তৈরি রস ত্বকের এলার্জি চুলকানি বা লালচে ভাব
দূর করে। তাই প্রতিদিন বরই পাতার রস খাওয়ার পাশাপাশি এলার্জি আক্রান্ত
স্থানে রস লাগাতে পারে।
বরই পাতার বৈশিষ্ট্য
বরই গাছের পাতার বৈশিষ্ট্য অনেক রয়েছে। বরই গাছ সাধারণত বিভিন্ন কাজে ব্যবহার
করা হয় বলে এর কার্যকারিতা প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। বরই গাছের পাতাগুলি অনেক
ছোট হয়। আর ছোট তাজা পাতা গুলো সাধারণত ঔষুধি কাজে ব্যবহার করা হয়। বরই
গাছের পাতা সাধারণত গাঢ় ছবি রংয়ের হয়ে থাকর। বরই পাতায় হালকা সুগন্ধ থাকে।
বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন এবং সেই
সাথে যথাযথ উপকার নিন। কেননা হাজার গুনে গুণান্বিত বরই গাছের ফল ও পাতা।
গ্রাম অঞ্চলে বরই পাতার ব্যবহার আদিকাল থেকেই চলে আসছে বর্তমানে এটি শহর
পর্যায়েও এখন পাওয়া যায়।
বরই পাতার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও অপকারিতা
পরই পাতার অনেক উপকারিতা থাকলেও এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও অপকারিতা
রয়েছে। তবে বরই পাতায় বিশেষ কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না। অধিক উপকার
পাওয়ার আশায় সকালে খালি পেটে খেয়ে থাকে মানুষ কিন্তু সবার জন্য খালি পেটে
খাওয়া উচিত নয়। তাই নিয়ম জেনে বরই পাতা খাওয়া উচিত ইতিমধ্যেই বরই পাতা
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আসুন জেনে নেই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও
অপকারিতা গুলো।
- শ্বাসকষ্টঃ অনেকেরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা রয়েছে। যাদের এই সমস্যা আছে তাদের বরই পাতা না খাওয়াই উচিত। কারণ অতিরিক্ত বরই খেলে বা বরই পাতা খেলে শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়।
-
অতিরিক্ত বরই পাতার রস খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে।
-
কিছু মানুষের বরই পাতা থেকে এলার্জি হতে পারে। এলার্জির প্রতিক্রিয়ার মধ্যে
রয়েছে ত্বক।
-
অতিরিক্ত পরিমাণের বরই পাতা খেলে বদহজম পেটব্যথা বা ডায়রিয়া হতে পারে।
-
যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের বরই পাতা না খাওয়াই ভালো।
-
বরই পাতা অন্যান্য ঔষুধের সাথে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। তাই কোন
ঔষুধ সেবনের পাশাপাশি বরই পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
বর্তমানে যদি কোন স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী বরই পাতা ব্যবহার করুন।
শেষ কথাঃ বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
বরই পাতার ১০ টি ঔষুধি গুণাবলী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানুন এই
আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। বরই পাতার ব্যাবহার অনেক রয়েছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে বরই পাতা ব্যাবহার করা যায়। বরই পাতা গোসল থেকে শুরু করে অনেক
রোগের চিকিৎসায় ব্যাবহার হয়। আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণ পড়ে নিয়ম জেনে বরই পাতা সেবন
করুন, সুস্থ থকুন। ধন্যবাদ
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url