বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় ও বিস্তারিত জানুন

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় ও বিস্তারিত জানুন এই আর্টিকেলটিতে। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর অধিকাংশ মানুষ ভ্রমণ করতে চাই। কারণ সাফারি পার্কের অন্যতম আকর্ষণ কোর সাফারি। পার্কের চতুর্দিক ঘুরলেই দেখা যাবে বন্যপ্রাণী বাঘ, সিংহ, জেব্রা, হরিণ, জিরাফ ইত্যাদি প্রাণী হেটে বেড়াচ্ছে পার্কের সবটুকু জায়গা জুড়ে।

বঙ্গবন্ধু-সাফারি-পার্ক-গাজীপুর-যাওয়ার-উপায়

বিষয়টা খুব মজার না!! এ সকল প্রাণী রাস্তা দিয়ে হাঁটছে আর আপনি মিনি বাসে ঘুরছেন। তারপর হঠাৎই আপনার সামনে চলে আসলো এসব বন্যপ্রাণী। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য সহ আপনি কিভাবে সহজে যেতে পারবেন এবং কত টাকা খরচ হতে পারে ইত্যাদি সবকিছু এই আর্টিকেলটিতে জানতে পারবেন।

সূচিপত্রঃ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় ও বিস্তারিত জানুন

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় ও বিস্তারিত জানুন

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের অন্যতম আকর্ষণ কোর সাফারি। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য অধিকাংশ মানুষ অনুসন্ধান করে থাকেন। তাই এই আর্টিকেলটিতে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক যাওয়ার সহজ উপায় ও বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। বর্তমান সময়ে প্রায় অধিকাংশের পছন্দ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। এখানে অনেক রকম বন্যপ্রাণী বাঘ, সিংহ, জেব্রা, হরিণ, জিরাফ সহ বিভিন্ন রকম বন্যপ্রাণী দেখা যায়।

সাফারি পার্কটি দক্ষিণ এশিয়া মডেল, থাইল্যান্ডের সাফারি ওয়ার্ল্ড এর সাথে মিল রেখে স্থাপনা করা হয়েছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বালি সাফারি পার্কের অনুকরণ করা হয়েছে। প্রায় ৩,৬৯০ এখন জমি নিয়ে শালবনের ঢিলায় গড়ে ওঠে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। সাফারি পার্ক তৈরি করা হয়েছে চিড়িয়াখানা হতে ভিন্নতার ভাবে। চিড়িয়াখানায় জীবজন্তু আবদ্ধ অবস্থায় থাকে এবং দর্শনার্থীগণ মুক্ত অবস্থায় থাকে কিন্তু বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে এর উল্টোটা এখানে জীবজন্তু সব খোলা অবস্থায় থাকে আর মানুষ গাড়ি নিয়ে সবকিছু উপভোগ করে।

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায়

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় জানুন। রাজধানীর ঢাকা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত সাফারি পার্ক। ঢাকা-ময়মনসিং মহাসড়ক সংলগ্ন বাগেরহাট বাজার থেকে সোজা পশ্চিমে ০৩ কিলোমিটার যাওয়ার পরে, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক পৌঁছাতে পারবেন। বাগেরহাট বাজার থেকে রাস্তাগুলো ছোট আকারের কিন্তু আগের তুলনায় বর্তমানে রাস্তার পরিস্থিতি বেশ ভালো রয়েছে।

বাংলাদেশের যে কোন স্থান থেকে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক আসতে চাইলেও খুব সহজে আসতে পারবেন। এই ঠিকানায়-গাজীপুর জেলা, শ্রীপুর উপজেলা, মাওনা ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক অবস্থিত।
ঢাকা মহাখালী থেকে বাসে উঠতে চাইলে, ভালুকা, ময়মনসিংহ বা শ্রীপুরে বাসে উঠতে পারেন। তারপর গাজীপুরের বাঘের বাজার পর্যন্ত বাসে যেতে পারবেন। সর্বোচ্চ দুই ঘন্টা পর্যন্ত পাশে সময় লাগতে পারে পৌঁছাতে। বাস থেকে নেমে রিক্সা, সিএনজি অথবা অটো রিক্সায় যাওয়া যায়। বাঘের বাজার থেকে রিক্সা ভাড়া ৫০-৬০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া নিয়ে থাকে। বাঘের বাজার থেকে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক যেতে ২০ মিনিট মতো সময় লাগে।

সাফারি পার্কে কি কি দেখবেন?

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ একটি স্থান যা সবসময়ই পর্যটকদের কাছে অনেক আকর্ষণীয়। এখানে পরিবার-পরিজন, বন্ধু-বান্ধব, বা প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরতে যাওয়া যায়। এখানে সবচাইতে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, জীবজন্তুকে খুব কাছ থেকে দেখা যায়। ব্যাপারটা কত সুন্দর চমৎকার, আপনি না দেখলে বুঝতে পারবেন না। বাঘ, ভাল্লুক, সিংহ, জেব্রা, বন্য গরু, উটপাখি, সাপ ইত্যাদি চোখের সামনে চলাফেরা করছে।

এখানে সবচেয়ে মজাদার বিষয় হচ্ছে, আপনি বাসে করে সাফারি পার্ক ঘুরছেন এমন অবস্থায়, একটি বাঘ আপনার বাসটিকে থামাচ্ছে। বিষয়টা কেমন লাগবে একবার ভাবুন। প্রথমেই সাফারি পার্কের ভেতরে অসম্ভব সুন্দর ম্যাকাও পাখির দেখা যায়। ম্যাকাও পাখিটি খাঁচায় বন্দি থাকে। বড় খাঁচায় বন্দি নীল রঙের ব্লু ইয়েলো মেকাও, গ্রীন ওয়েন মেকাও ইত্যাদি প্রজাতির পাখি আপনার মনকে চাঙ্গা করতে বাধ্য।

এখানে রয়েছে মায়া হরিণ ও চিত্রা হরিণ। আরো দেখবেন জেব্রা আর জিরাফ একসঙ্গে খেলাধুলা করছে। এগুলোকে আলাদা করতে পৃথক পৃথক ঘর করে দেওয়া রয়েছে। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ভ্রমণ করলে আপনি এক অন্যরকম ভালোলাগা অনুভব করতে বাধ্য।
বঙ্গবন্ধু-সাফারি-পার্ক-গাজীপুর-যাওয়ার-উপায়

কোর সাফারি

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে সবচাইতে আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে কোর সাফারি। এখানে গাড়ি ছাড়াও কোন পর্যটক প্রবেশ করতে পারবে না। এখানে দর্শনার্থীর জন্য রয়েছে দুইটি জিপ ও দুইটি মিনিবাস। এসব বাস বা জিপে উঠতে নির্দিষ্ট পরিমাণে ভাড়া পরিশোধ করতে হয়। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের ১২১৭ এ পর জায়গা জুড়ে কোর সাফারির জন্য বরাদ্দ রয়েছে। এই অংশটিতে গাড়ি ছাড়া মানুষের প্রবেশ একেবারে নিষিদ্ধ।

কোর সাফারিতে দেখতে পাবেন প্রাকৃতিক পরিবেশে ছেড়ে রাখা বন্যপ্রাণী। বন্যপ্রাণীর মধ্যে রয়েছে-বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক, চিত্রা হরিণ, আফ্রিকান চিতা, গোয়াল, হাতি মায়া হরিণ, প্যারা হরিণ প্রভৃতি প্রাণীকে খুব সহজে কাছ থেকে দেখার সুযোগ। আপনি বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ভ্রমণ করলেই শুধু এসব বন্যপ্রাণী দেখার অনুভূতি বুঝতে পারবেন।

বঙ্গবন্ধু সাফারি কিংডম

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের আরেকটি অন্যতম আকর্ষণীয় হচ্ছে সাফারি কিংডম। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে ৫৫৬ এ পর জায়গা জুড়ে রয়েছে এই সফারি কিংডম। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির পাখির সমাহার রয়েছে। সাফারি কিংডমে ঢুকতেই আপনার চোখে পড়বে, ম্যাকাও ল্যান্ড। এখানে রয়েছে বিভিন্ন রকমের নীল, সোনালী ও সবুজ ম্যাকাও। এখানে আপনি দেখতে পাবেন আফ্রিকান ৩৪ প্রজাতির পাখি।

ম্যাকাওল্যান্ডের পাশেই রয়েছে মেরিন একুরিয়াম যাতে রয়েছে প্রায় ২০ ২০ প্রজাতির মাছ। যেমন-টাইগার ফিস, ক্রোকোডিল ফিস, চিকলেট ফিস (২০। সেকেন্ড পর পর রং পরিবর্তন করতে পারে) ইত্যাদি। ছাড়াও রয়েছে প্রায় ২৬ প্রজাতির প্রজাপতি। আরো রয়েছে প্রায় ৮ হাজার মতো পাখি। রয়েছে অর্কিড হাউজ, শুকুর ও পাচার কর্নার ইত্যাদি।

সাফারি পার্ক বঙ্গবন্ধু স্কয়ার

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্কয়ার। সাফারি পার্কে ৩৮ একর জায়গা নিয়ে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার তৈরি করা হয়েছে। এই পার্কের এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন রকমের বিনোদন উদ্যান ও প্রশাসনিক কাজে ব্যবহৃত ভবন। এখানে রয়েছে গাড়ি পার্কে এর জায়গা। বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে রয়েছে আকর্ষণীয় মুরাল এবং মডেল। এছাড়াও রয়েছে তথ্য কেন্দ্র, বিশ্রামাগারের নেচার, হিস্ট্রি ম্যাজিসিয়াম এবং ইকোন রিসোর্ট।

সাফারি পার্ক প্রবেশের মূল্য ও অন্যান্য খরচ

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে সকল বাংলাদেশীদের ক্ষেত্রে ৫০ টাকা টিকিট ফি প্রদান করতে হয়। এবং আঠারো বছর বয়সী শিশুদের জন্য টিকিটের মূল্য ২০ টাকা। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের প্রবেশ ফি ১০ টাকা। বিদেশি দর্শনার্থীদের জন্য বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে প্রবেশ ফি ১০০০ টাকা।
এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা সফরের উদ্দেশ্যে সাফারি পার্ক ভ্রমণের জন্য বিশেষ ছাড় রয়েছে। এখানে ৫০-১০০ জন ছাত্রছাত্রীদের জন্য ৪০০ টাকা ফ্রি নির্ধারণ করা হয়েছে। ১০০ বেশি শিক্ষার্থী হলে ৮০০ টাকা প্রবেশ ফ্রি প্রদান করা লাগবে।

  • কোর সাফারি পার্কে মিনি বাসের ভাড়া=১৫০ টাকা। (জনপ্রতি)
  • কোর সাফারি পার্কে মিনি বাসের ভাড়া ১৮ বছরের নিচে=৫০ টাকা। (জনপ্রতি)
  • প্যাডেল বোডে ৩০ মিনিট ভ্রমণে=২০০ টাকা। (জনপ্রতি)
  • বাস ট্রাক ও কোচ পারকিং ভাড়া=৪০০ টাকা। (প্রতিএকটি)
  • মিনি বাস পারকিং ভাড়া=২০০ টাকা। (প্রতিএকটি)
  • প্রাইভেট কার পারকিং ভাড়া=১০০ টাকা। (প্রতিএকটি)
  • ছোট গাড়ি অর্থাৎ অটোরিক্সা সিএনজি পারকিং ভাড়া=৫০ টাকা। (প্রতিএকটি)
  • মোটরসাইকেল পারকিং ভাড়া=২৫ টাকা। (প্রতিএকটি)
এছাড়াও পার্কের অন্যান্য জায়গাতে প্রবেশ করতেও টিকিট কেটে প্রবেশ করতে হয়। সবগুলো জায়গাতে প্রায় ২০০-৩০০ টাকা পর্যন্ত টিকিট নির্ধারণ করা রয়েছে।
বঙ্গবন্ধু-সাফারি-পার্ক-গাজীপুর-যাওয়ার-উপায়

সাফারি পার্ক পরিদর্শনের সময় ও বন্ধের দিন

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক সাধারণত সপ্তাহে একদিন প্রদর্শন বন্ধ থাকে। সপ্তাহের ছয় দিন সাফারি পার্ক খোলা থাকে। শুধুমাত্র মঙ্গলবার বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বন্ধ থাকে। বন্ধের দিন বাদে সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৫ পর্যন্ত খোলা থাকে। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক সম্পূর্ণ প্রদর্শন করতে আপনাকে প্রায় ৬ ঘন্টা মত সময় দিতে হবে।

তাই মঙ্গলবার বাদ দিয়ে আপনি সপ্তাহের যেকোনো দিন বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ঘুরে আসতে পারেন। তবে পুরোটা ঘুরতে চাইলে সারাদিন হাতে নিয়ে পার্কটিতে প্রদর্শন করা ভালো। তাহলে সারাদিন রেস্ট নিয়ে নিয়ে ঘুরে শেষ করতে পারবেন পার্কের পুরোটা জুড়ে।

সাফাই পার্ক খাওয়া-দাওয়া সময় ও সুবিধা

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে খাওয়া-দাওয়ার উন্নত মানের ব্যবস্থা রয়েছে। এই সাফারি পার্কে রয়েছে দুটি বিশাল আকারের পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ সেগুলো হচ্ছে টাইগার রেস্তোরাঁ ও সিংহ পর্যবেক্ষণ রেস্তোরাঁ। এ রেস্টুরেন্ট গুলোতে খাবারের মান যথেষ্ট ভালো। এখানে আপনি খাবার পাবেন, সকাল ১০ দশটা হতে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত।
রেস্টুরেন্ট গুলোতে খাবার মানে সাথে দাম সমঞ্জস্য করে রাখা হয়। দুটি রেস্টুরেন্টই সামনে দিকে গ্লাস দিয়ে ঢাকা রয়েছে। এবং বাঘ ও সিংহর ছবি দেওয়া রয়েছে।

সাফারি পার্ক পর্যটকদের জন্য পরামর্শ

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক বেশ পরিপাটি একটি সাফারি পার্ক। সুতরাং এখানে কিছু নিয়ম আছে অন্য পার্কে তুলনায় বেশি। তবে যে কোন স্থান পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা আপনার দায়িত্ব। তাই সাফারি পার্ক পর্যটকের জন্য কিছু পরামর্শ দেওয়া হল-
  • ময়লা আবর্জনা নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে ফেলুন। যেমন-পানির বোতল, চিপসের প্যাকেট, এবং অন্যান্য দ্রব্য সহ।
  • সাফারি কোরে গাড়ি থেকে নামবেন না।
  • বাহির থেকে কোন খাবার নিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না।
  • বিশ্রামাগার ব্যবহার করতে চাইলে অগ্রিম বুকিং দিতে হবে।
  • প্রত্যেকটি প্রাণীকে খাবার দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।

মন্তব্যঃ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়ার উপায় ও বিস্তারিত জানুন

আপনি যদি বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন অবশ্যই আপনাকে যাওয়া উচিত। কেননা এই পার্কের বিভিন্ন বন্যপ্রাণী আপনাকে এক অন্যরকম অনুভূতির জগতে নিয়ে যাবে। এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে কিভাবে বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক গাজীপুর যাওয়া যায় এবং অল্প সময়ের মধ্যে যাওয়া যায়।

এই আর্টিকেলটিতে বঙ্গবন্ধু সাফিনা পার্ক সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি আর্টিকেলটি সম্পন্ন পড়ে, বঙ্গবন্ধু সাকিনা পার্ক ঘুরতে গেলে বেশ উপকারিতা পাবেন। যেকোনো পর্যটন স্থান আমাদের দেশের সম্পদ। প্রকৃতি ও সৌন্দর্যের জন্য ক্ষতিকারক এমন কিছু থেকে বিরত থাকুন। নিজেই সুন্দর অনুভূতি নিন এবং অন্যদের উৎসাহিত করুন। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url