ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা কি জেনে নিন। এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে, গলায় ব্যথা ঢোক গিলতে কষ্ট হলে এর থেকে মুক্তি পাবেন কিভাবে? গলা ব্যথা কিংবা গিলতে খুব কষ্ট হচ্ছে এর মানে, আপনি টনসিলের সম্ভাবনায় ভুগছেন। এ সমস্যা, সাধারণত যেকোনো বয়সের মানুষের হয়ে থাকে। তবে ভয়ের কোন কারণ নেয়।
সাধারণত সর্দি কাশি ভাইরাস জনিত সমস্যার কারণে, এই সমস্যাগুলো হয়ে থাকে। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ঔষুধ বা সিরাপ এর চেয়ে অনেক বেশি উপকারী ঘরোয়া চিকিৎসা। ঘরোয়া উপায় বা ঔষধের মাধ্যমে, এই গলা ব্যাথার সমস্যা দূর করতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল।
সূচিপত্রঃ ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা
- ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা
- ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম জানুন
- ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ব্যথা দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
-
গলা ব্যথা হওয়ার কারণ কি?
-
বাচ্চাদের গলা ব্যথা হওয়ার কারণ কি?
-
গলা ব্যথার ঔষুধ অ্যান্টিবায়োটিক কি?
-
গলা ব্যথার হোমিওথেরাপি কিভাবে নিতে হয়?
-
গলা ব্যথা হলে গরম পানির উপকারিতা ও নিয়ম
-
গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা
-
গলা ব্যথা ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা টিপস জানুন এবং
দ্রুত ঢোক কিনতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম জানুন। গলা ব্যথা একটি উপসর্গ যা
প্রাপ্তবয়স্ক থেকে বাচ্চা উভয়ের মধ্যে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে,
ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস সহ প্রায় ২০০ এর বেশি উদ্ভিজ্জাণু (অতি ক্ষুদ্র উদ্ভিদ যা
খালি চোখে দেখা যায় না) আছে যেগুলো মূলত গলা ব্যথার কারণ হতে পারে। গলা
ব্যথা হয় সাধারণত, জ্বর বা সর্দি থেকে। তবে এই গলা ব্যথা অল্প কিছু ঔষুধ সেবন
অথবা ঘরোয়াভাবে চিকিৎসা করে খুব দ্রুত ভালো করা সম্ভব।
স্বরভঙ্গ ব্যথা এবং ঢোক গিলতে অসুবিধা সহ গলায় বিভিন্ন রকমের ব্যথার উপসর্গ
পাওয়া যায়। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস সংক্রমনের কারণে হয়। তবে ব্যাকটেরিয়া
সংক্রমণের জন্য সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। শীতে
অথবা অতিরিক্ত গরমে প্রায় সকলেই গলা ব্যথায় ভোগেন। সাধারণ গলা
ব্যথার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিও অবলম্বন করতে পারেন। এই আর্টিকেলটিতে দেওয়া
হয়েছে-কিভাবে আপনি ভোগ কিনতে গলা ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। গলা ব্যথা
সাধারণ থেকে জটিল পর্যায়ে যেতে পারে, তাই ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা কিভাবে
করবেন জেনে নিন।
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম জানুন
গলা ব্যথা ইংরেজিতে বলা হয় Sore throat. সাধারণত ৯০% মানুষ গলা
ব্যথায় ভোগেন ঠান্ডা ভাত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে। গলা ব্যথার
উপসর্গগুলো হল-ঢোক গিলতে বা খাবার খেতে গলা ব্যথা করা, নাক লাল হওয়া এবং
ফুলে যাওয়া, কাশির সাথে বমি বমি ভাব হওয়া, গলায় চুলকানি সহ ব্যথা অনুভব
করা। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই, গলা ব্যথার বিভিন্ন ঔষধ পাওয়া যায়,
বাংলাদেশের প্রায় সফল ফার্মেসিতে। নিম্নে ঔষধ সমূহ দেওয়া হল।
- Rolac (রোলাক)
- Zimax (জিম্যাক্স)
- E Fix (ই ফিক্স)
- Sualex (সোয়ালেক্স)
- Zerodol-P (জিরোডল-পি)
- Tospel (টসপেল)
- Amoxicillin (এমক্সিসিলিন)
- Tridosil (ট্রাইডোসিল)
- Maxacil (ম্যাক্সাসিল)
- Ace Plus (এইস প্লাস)
- Dextrim (ডেক্সট্রিম)
- Napa Extend (নাপা এক্সটেন্ড) গলা ব্যথার সাথে যদি জ্বর থাকে তাহলে নাপা এক্সটেন্ড খাওয়া যায়।
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ব্যথা দূর করার ঘরোয়া চিকিৎসা
বিভিন্ন কারণে, ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা হতে পারে। অনেক সময় বৃষ্টিতে ভেজার অথবা
অনেকক্ষণ এসি রুমের মধ্যে থাকার কারণে গলা ব্যথা হতে পারে। এ ব্যথা হলে,
টনসিলের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। সাধারণত গলা ব্যথা হওয়ার কারণ বায়ু
প্রবাহিত জীবাণু। তবে এটি ঔষধের চেয়ে, ঘরোয়া উপায়ে এই সমাধান অনেক
কার্যকরী।
- লেবুর রসঃ অনেক চিকিৎসকের মতে, লেবু শরীরের টক্সিন দূর করতে অনেক কার্যকরী। তাই গলায় ঢোক ব্যথা হলে, অবশ্যই লেবুর রস খাওয়া জরুরি। হালকা গরম পানির মধ্যে, লেবুর রস, এক চামচ মধু ও অল্প পরিমাণ লবণ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এ পদ্ধতিতে, টনসিলের ব্যথা ও ঢোক গিলতে গলা ব্যথা দূর হয়।
-
হলুদের ব্যবহারঃ হলুদের জীবাণুর রোধক ক্ষমতা অনেক। হলুদ গলার
টিস্যু কে প্রদাহ থেকে রক্ষা করে। তাই গলার ব্যথা কমাতে হলুদের ব্যবহার
করতে পারেন। ব্যবহারের নিয়ম-এক কাপ দুধের সাথে সামান্য
পরিমাণ হলুদ হলুদের গুঁড়ো মিক্সড করে নিন। এরপর চায়ের মত করে খেতে
পারেন। এই পদ্ধতি অত্যন্ত কার্যকরী।
-
রসুন ব্যবহারঃ রসুনে থাকা এন্টিমাইক্রোবিয়াল এর জন্য খুবই
পরিচিত। রসুন গলা ব্যথা হওয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে
পারে। রসুনের ব্যবহার-এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান অথবা রসুন কুচি কুচি করে
কেটে গরম পানিতে মিশিয়া চায়ের মত করে খাওয়া যায়।
-
গরম পানিঃ কুসুম গরম পানির সাথে অল্প পরিমাণ লবণ মিশিয়ে গলায়
গড়গড়া করুন। এতে ঢোক গিলতে গলা ব্যথা হওয়ার সমস্যা দূর হয়।
গলা ব্যথা হওয়ার কারণ কি?
গলায় ব্যথা বা ঢোক গিলতে গলায় ব্যথা অনেক কারণে হতে পারে। সাধারণত
ঠান্ডা সর্দি কাশি থেকে গলা ব্যথা হতে পারে। বাইরে ও অনেক মারাত্মক কারণে
গলা ব্যথা হতে পারে। তবে বাংলাদেশে অন্যান্য দেশের তুলনায় গলা ব্যথা হওয়ার
সবচেয়ে কারণ ভাইরাস ইনফেকশন। বাংলাদেশের ৯০% ক্ষেত্রে ইনফ্লুয়েঞ্জা
ভাইরাস দাঁড়া দ্বারা গলা ব্যথার হয়। পাকিস্থলির সমস্যা থাকলে অ্যাসিড
উপর দিকে উঠে এসে গলা ব্যথার কারণ হতে পারে।
দৈনিক ধূমপানের কারণে গলা ব্যথা হতে পারে। গলায় কোন অংশের টিউমার বা
ক্যান্সার জনিত সমস্যা থাকলে সাধারণত গলা ব্যথা হয়। অতিরিক্ত গলা ব্যথার
কারণ ক্যান্সার। অতিরিক্ত গলা ব্যথার সাথে যদি অতিরিক্ত জ্বর, মাথাব্যথা,
শরীর ম্যাচ করে বা ক্লান্তি বোধ করে, দীর্ঘদিন খুসখুসে কাশি,
শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি সমস্যা থাকলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বাচ্চাদের গলা ব্যথা হওয়ার কারণ কি?
বাচ্চাদের গলা ব্যথা হওয়ার কারণ অনেকগুলো থাকতে পারে। শিশুদের গলা ব্যথা
হওয়ার প্রধান হতে পারে, ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ বা অ্যালার্জি ইত্যাদি
কারণে। বছরের সবটা সময় জুড়ে শুধু শীতে গলা ব্যথা হবে এমনটি
নয় গরমে ও বাচ্চাদের গলা ব্যথা বা ঢোক গিলতে গলা ব্যথা হতে
পারে। বাচ্চাদের গলা ব্যথার সাথে সাথে অনেক রোগে আক্রান্ত হয়। যেমন
সর্দি, কাশি, প্রচন্ড জ্বর, গলা খুসখুস করা, শরীর ব্যথা, গলা
বা জিব্বার তালু লাল হয়ে যাওয়া ও মুখে ঘা ইত্যাদি হতে পারে।
বাচ্চাদের সুরক্ষা রাখতে অবশ্যই গলা ব্যথা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
অথবা তৎক্ষণিক ঘরোয়া চিকিৎসা নিলে গলা ব্যথা ভাল হয়। "ঢোক গিলতে
গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা" ইতিমধ্যেই ঘরোয়া চিকিৎসা ও ঔষধ
সম্পর্কে বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে।
গলা ব্যথার ঔষুধ অ্যান্টিবায়োটিক কি?
সাধারণত গলা ব্যথা হলে এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়। তবে গলা
ব্যাথার সমস্যা অবহেলা করা একেবারেই উচিত নয়। গলা ব্যথা বা ঢোক
গিলতে গলা ব্যথা হলে প্রথমেই ঘরোয়া চিকিৎসা ব্যবহার করা উচিত। এরপরে
গলা ব্যথার ঔষুধ সেবন করা উচিত। তবে যদি এর কোনটাতেই সমস্যা সমাধান না হয়
তাহলে অবশ্যই রেজিস্টার ডাক্তারের পরামর্শ নিন। গলা ব্যথা
ঔষধ এন্টিবায়োটিক ঔষুধগুলো কি জেনে নিন।
- Pedixim 100 mg
- Raxim O 100 mg
- Penicillin
ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা জেনে, ঘরোয়া উপায়ে গলা
ব্যথা বা ঢোক গিলতে গলা ব্যথা দূর করুন।
গলা ব্যথার হোমিও থেরাপি কিভাবে নিতে হয়?
গলা ব্যথার ব ধোক গিলতে গলা ব্যথার সহজ সমাধান রয়েছে হেমিওপ্যাথি
চিকিৎসায়। প্রাপ্তবয়স্ক থেকে বাচ্চা সকলেই এই হোমিওপ্যাথি ঔষধ সেবন
করতে পারবে। অনেকেরই গলা ব্যথা একবার ঠিক হয়ে যায় কিন্তু বারবার ফিরে আসে।
এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে হোমিও থেরাপি খুবই কার্যকর। গলা ব্যথার প্রধান
কারণ হচ্ছে ভাইরাস এবং ইনফ্লুয়েঞ্জার ভাইরাস সবচেয়ে মারাত্মক।
তাই দ্রুত সেবন করুন এবং সুস্থ থাকুন। নিম্নে হেমিওপ্যাথি ঔষধের নাম
দেওয়া হল। নিম্নে দেওয়াঔষধগুলোই অত্যন্ত উপকারী গলা ব্যথার জন্য।
- Hepar Sulph
- Aconite Nap
- Phytolocca
- Streptococcin
- Tuberculinum
- Kali Mur
গলা ব্যথা হলে গরম পানির উপকারিতা ও নিয়ম
গলা ব্যথায় অত্যন্ত কার্যকর। হঠাৎ করে গলা ব্যথা হলে, অবশ্যই গরম
পানি সাথে সাথে আরাম দিতে পারে। গরম পানি গলায় গড়গড়া করলে, গলা ব্যথা
সাময়িক ভালো হয়। গরম পানি পান করলে গলা ব্যথা কমে ও আরামদায়ক অনুভূতি হয়।
গলা ব্যাথার সমস্যা দূর করতে, গরম পানির সাথে অল্প পরিমাণ লবণ মিশিয়ে
গড়গড়া করা যায়। এই অত্যন্ত উপকারিতা পাওয়ার জন্য কিছু নিয়ম অবলম্বন করতে
হয় এতে করে যথাযথ উপকার পাওয়া যায়। নিম্নে নিয়ম দেওয়া হল
- হঠাৎ ব্যথা হলে, সাথে সাথে গরম পানি ধীরে ধীরে পান করুন। হালকা কুসুম পানি দিনে কয়েকবার ধীরে ধীরে পান করুন।
-
কুসুম গরম পানির সাথে আদা এবং অল্প পরিমাণ লবণ মিশিয়ে, গলায় গড়গড়া
করুন।
-
সাধারণত গরম পানি খেলে অত্যন্ত উপকারিতা মানব দেহের জন্য, তাই স্বাভাবিক
সময়েও গরম পানি খেতে পারেন।
গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা
ঢোক গিলতে গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশির ঘরোয়া চিকিৎসা অত্যন্ত উপকারী।
যাদের দীর্ঘদিন খুসখুসে কাশি রয়েছে তাদের জন্য এই ঘরোয়া চিকিৎসা। এই
কাশি সাধারণত যে কোন সময়ে, যে কোন মানুষের হতে পারে। তবে এর জন্য কোন ঔষধ
খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। অনেকেই গলা ব্যাথার সমস্যার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক
বা অ্যান্টি-অ্যালার্জিক ঔষধ সেবন করে থাকেন। তবে দ্রুত সুস্থ হওয়ার
ক্ষেত্রে ঘরোয়া চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরী। ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো জেনে নিন
- লবণ পানিঃ ঢোক গিলতে গলা ব্যথা বা খুশখুসে কাশির সমস্যার জন্য লবন পানি অত্যন্ত কার্যকরী। এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানি নিন সাথে অল্প পরিমাণ লবণ মিশন। তারপর পানি গলায় ১০-১৫ সেকেন্ড ধরে রাখুন। এভাবে ২-৩ দিন ব্যবহার করুন।
-
আদা চাঃ নিয়মিত আদা চা পান করলে, গলা ব্যথা ও খুসখুসে কাশি দূর
হয়। গরম পানির মধ্যে, একটুকরো আদা সাথে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।
-
তুলসীঃ গলা ব্যথা ও খুসখুশে কাশি দূর করতে তুলসী অত্যান্ত জরুরী।
তুলসী পাতার রস খেলে গলা ব্যথা দূর হয়।
-
হলুদ দুধঃ গরম দুধের সাথে অল্প পরিমাণ হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে
চায়ের মত করে খেতে পারে। প্রতিদিন এক থেকে দুই কাপ, এই হলুদ দুধ পান
করলে গলার সমস্যা দূর হয়।
গলা ব্যথা ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
গলা ব্যথা হলে চিকিৎসকের নির্দেশনা ছাড়াই অনেকেই বিভিন্ন প্রকার ব্যাথা নাশক
ঔষধ সেবন করে থাকেন। তবে এটি একেবারেই শরীরের জন্য উপযুক্ত নয়।
বিশেষ করে, যে ব্যক্তি বিভিন্ন রোগে ভুগে থাকে। যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ
এবং কিডনিজনিত সমস্যা ইত্যাদি। তাদের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া একেবারেই
ব্যাথা নাশক ঔষুধ সেবন করা উচিত নয়। গলা ব্যথা হলে কি কি প্রতিরোধ করলে
দ্রুত সুস্থ হবেন, জেনে নিন।
- উচ্চস্বরে কথা বলা থেকে যথাসম্ভব বিরত থাকুন।
- ধূমপান করা থেকে বিরত থাকুন।
-
ধূমপায়ী ব্যক্তিদের সংস্পর্শে থাকা বিরত থাকুন।
- ঠান্ডা পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন।
উপসংহারঃ ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা
"ঢোক গিলতে গলা ব্যথার ঔষধের নাম ও ঘরোয়া চিকিৎসা" আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে,
গলা ব্যথা হলে কি কি করনীয় এবং ঢোক গিলতে গলা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়ার
উপায়। যাদের ঢক গিলতে বা খাবার খেতে অসুবিধা হয়, তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী
হতে পারে এই আর্টিকেল। সাধারণত আমরা গলা ব্যথা কে তেমনভাবে পাত্তা দেয় না,
তবে গলা ব্যথা অনেক কারণে হতে পারে।
কণ্ঠনালীর ক্ষত ভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে ৩-৫ দিন এবং ব্যাকটেরিয়া
সংক্রমনের জন্য ১০ দিনের বেশি সময় লাগে। তবে দীর্ঘদিন যদি আপনি, গলা ব্যথা
সমস্যায় ভুগতে থাকেন তাহলে অবশ্যই রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তবে
ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে দীর্ঘ দিনের ঢোক গিলতে ব্যথা হওয়ার
সমস্যা দূর হয়। তাই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে, ঔষুধ সেবন করে অথবা ঘরোয়া
চিকিৎসায়, গলার ব্যথা দূর করুন। ধন্যবাদ
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url