সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫ এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। আমরা অনেকেই ব্যবসা, বাড়ি নির্মাণ, বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে ও বিভিন্ন কারণে ব্যাংক লোন নিয়ে থাকি। বাংলাদেশে সবচেয়ে কম সুদে কোন ব্যাংকে লোন দেয় বা এককালীন লোন কিভাবে দেয় বিস্তারিত জেনে নেই।
সবচেয়ে-কম-সুদে-লোন-দেয়-কোন-ব্যাংক-২০২৫
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নশীল একটি দেশ। মানুষের জীবনযাত্রার মান বাড়াতে প্রতিদিনই লোনের চাহিদা বাড়ছে। কিন্তু কিভাবে কম সুদে লোন পাওয়া যায় অনেকেরই ধারণা নেই। এসব ধারণা নিয়ে ব্যাংক থেকে অল্প সুদে ঋণ পাওয়া সম্ভব।

সূচিপত্রঃ সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫

বাংলাদেশে বর্তমানে সুদের হার দিনকে দিন বেড়িয়ে চলেছে। বাংলাদেশে বর্তমানে ৫৭ টি তফসিলি ব্যাংক আছে। তফসিলি ব্যাংক গুলোর মধ্যে প্রায় ৩৭টি ব্যাংকে সুদের হার কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন হয়েছিল ২০১৬/১৭ অনুযায়ী ব্যাংকগুলোর গড় সুদের হার ছিল ৮.৭১%। এর বাইরেও সবচেয়ে কম সুদ নিয়ে থাকে বিদেশি ব্যাংকগুলো।

বাংলাদেশের রয়েছে ৬ টি রাষ্ট্রীয়ত্ব ব্যাংক, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে ৪৩ টি। ৩ টি  বিশেষায়িত ব্যাংক রয়েছে। বাংলাদেশে পরিচালিত বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে দশটি ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং কার্যক্রম করে। দেশি ব্যাংকগুলোর লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার ৭.৮৫%। বিশেষায়িত ব্যাংকে সুদের হার ৯.৭%।
সাধারণ ঋণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে কম সুদের হার বিদেশি ব্যাংকগুলোর। বিদেশি ব্যাংকগুলোর সুদের হার ৭.৮৫%। বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে। 
  • সিটি ব্যাংক এন এ-যুক্তরাষ্ট্র
  • উরি ব্যাংক-দক্ষিণ কোরিয়া
  • ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান-পাকিস্তান
  • হাবিব ব্যাংক লিমিটেড-পাকিস্তান
  • স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া-ইন্ডিয়া
  • দি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক লিমিটেড-যুক্তরাষ্ট্র
  • দা হংকং এন্ড শানঘায় ব্যাংকিং কর্পোরেশন(HSBC)-যুক্তরাষ্ট্র

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেওয়া ১০ টি ব্যাংক

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫ এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম সুদে লোন দেওয়া ১০টি ব্যাংক নিম্নে দেওয়া হলো। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ব্যাংকগুলোতে বিভিন্ন খাদে লোন প্রদান করে থাকে। মূলত নিম্নে আলোচনা করা ব্যাংক গুলিতে সবচেয়ে সহজে এবং সবচেয়ে কম সুদে লোন পাওয়া সম্ভব।
  1. সিটি ব্যাংকঃ বাংলাদেশে অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় সিটি ব্যাংকের সুদের হার তুলনামূলক কম হয়ে থাকে সব সময়। সিটি ব্যাংক গ্রাহকদের পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রে ৯% বার্ষিক হারে লোন দিয়ে থাকে।
  2. পূবালী ব্যাংকঃ পূবালী ব্যাংকের সুদের হার বিভিন্ন ধরনের লোন নেওয়ার উপর নির্ভর করে থাকে। সাধারণত সুদের হার ৯ শতাংশ। ব্যাংকের শাখা অনুযায়ী এই হার কমবেশি হতে পারে।
  3. ইসলামী ব্যাংকঃ আমরা সাধারণত অনেকেই ইসলামী ব্যাংকে লোন নেওয়ার কথা চিন্তা করি। কিন্তু নতুন বছর ব্যাংক ঋণে সুদের হার ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ উঠেছিল। বর্তমানে সাধারণ গ্রাহক ৯% থেকে ১৫%, হাউজিং লোন ১১% থেকে ১৭%, কৃষি লোন ৯% থেকে ১৪%, অটো লোন ১২% থেকে ১৮%।
  4. সীমান্ত ব্যাংকঃ সীমান্ত ব্যাংক সাধারণত বার্ষিক ১০% থেকে ১৫% সুদে লোন দিয়ে থাকে। অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় এই ব্যাংকে লোন পাওয়ার কিছু কিছুটা সহজ।
  5. কৃষি ব্যাংকঃ কৃষি ব্যাংকে লোনের হার কম। এককালীন কিস্তিতে ১ লক্ষ টাকা বা সর্বোচ্চ ৩০ লক্ষ টাকা ঋণ নিলে। সাত বছরের জন্য ৮.৭৫% হারে সুদ দিতে হবে।
  6. ডাচ বাংলা ব্যাংকঃ ডাচ বাংলা ব্যাংকে লোনের উপর ভিত্তি করে সুদের হার নির্ধারণ করা হয়। ডাচ বাংলা ব্যাংক পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রে ৮% হারে সুদ নিয়ে থাকে। অন্যান্য ক্ষেত্রে ১০% থেকে ১২% হয়।
  7. ব্র্যাক ব্যাংকঃ ব্রাক ব্যাংক সাধারণত ৯% সুদের হারে ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পার্সোনাল লোন দিয়ে থাকে। লোন প্রসেসিং ফি ২%।
  8. বেসিক ব্যাংকঃ বেসিক ব্যাংকে সাধারণত সুদের হার ৯%। কখনো ব্যাংকের ব্রাঞ্চের ক্ষেত্রে পরিবর্তন হতে পারে। সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত পার্সোনাল লোন নেওয়া যায়।
  9. জনতা ব্যাংকঃ জনতা ব্যাংকের সুদের হার ঋণের উপর নির্ভর করে। সাধারণ লোনের ক্ষেত্রে ৯% সুদের হারে লোন দিয়ে থাকে।
  10. এবি ব্যাংকঃ বাংলাদেশে বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে কম সুদ নিয়ে থাকে এবি ব্যাংক। পার্সোনাল লোন এর ক্ষেত্রে ৭.৪৩% হারে সুদ হয়। কোন কোন ব্রাঞ্চে এটি পরিবর্তন হতে পারে। সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা পার্সোনাল লোন দিয়ে থকে।

সুদ ছাড়া লোন দেয় কোন ব্যাংক 

বর্তমানে বিশ্ব ব্যাংক থেকে বিনা সুদে ঋণ পাওয়ার সুযোগ হয়েছে বাংলাদেশের। বিভিন্নভাবে বহুজাতিক ঋণদাতা বাংলাদেশের জন্য প্রায় ৬০ কোটি ডলার বরাদ্দ রেখেছে। বাংলাদেশি টাকায় যা বর্তমানে প্রায় ছয় হাজার কোটি টাকা। এগুলো ঋণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন খাদে উন্নয়ন করা হবে। যা সাধারণ মানুষকে বহন করতে হবে না।

বিশ্ব ব্যাংক আইডিএ-২০ থেকে নির্ধারণ করা হয়, কোন দেশ কত টাকা ঋণ পাবে। আইডিএ-২০ এর বরাদ্দ থেকে বাংলাদেশ প্রায় পাঁচ শতাংশ ঋণ পেয়েছে। বর্তমান জরিপে আরো বাড়তে পারে। বাংলাদেশ আইডিএ-২০ থেকে ঋণ পাওয়ার অন্যতম দেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ আইডিএ-২০ থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে একটি।
সবচেয়ে-কম-সুদে-লোন-দেয়-কোন-ব্যাংক-২০২৫

ব্যাংক লোন কত প্রকার ও কি কি?

ব্যাংক লোন বা ঋণ সাধারণত মানুষের অর্থনৈতিক প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করে। ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে মানুষ বিভিন্ন কাজ করে থাকে। যেমন- ব্যবসার ক্ষেত্রে, বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে, বাড়ি তৈরি করার ক্ষেত্রে, বাড়ি কেনার ক্ষেত্রে, জমি কেনার ক্ষেত্রে ইত্যাদি প্রয়োজন মেটাই ব্যাংক লোন। ব্যাংক কিংবা অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে লোন নিয়ে থাকে এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লোন পরিশোধ করতে হয়। লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে শতকরা হারে প্রদান করতে হয় সেই ব্যাংকে।

সাধারণত কিছু লোনের প্রকারভেদ আছে। যেমন-
  • ব্যক্তিগত লোন
  • হাউস লোন
  • ব্যবসায়িক লোন
  • প্রপার্টি লোন
  • গোল্ড লোন
  • বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে লোন
  • শিক্ষা লোন
বাংলাদেশ নাগরিক বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে শতকরা সুদের হারে উক্ত লোন নিয়ে প্রয়োজন মেটাতে পারবে। বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ও টাকার পরিমাণ অনুযায়ী লোন নিতে পারবে। কোন ব্যাংকে সহজে কিংবা কম সুদে লোন নিতে পারবেন ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে।

সিসি লোন কি?

সিসি লোন বলতে বোঝায় ( Cash Credit Loan). কোন কিছু মর্গেজ বা জামানত দেওয়ার মাধ্যমে যে লোন নেওয়া হয় তাকে সিসি লোন বলা হয়। বিভিন্ন ব্যাংক বৈধ সম্পদ জমানোত রেখে সিসি লোন দিয়ে থকে। জামানত হিসাবে রাখা যেতে পারে-জমি, বসতবাড়ি স্থায়ী সম্পত্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি, অলংকার ইত্যাদি। জামানত দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হয় চলুন দেখে নেই।

নাম, ঠিকানা, জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট, মর্গেজ দেওয়া সম্পত্তির মূল ডকুমেন্ট। যদি আপনি ব্যবসায়ী হন তাহলে-ট্রেড লাইসেন্স, টিন নম্বর, বিন নম্বর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ঠিকানা ইত্যাদি। আর যদি আপনি চাকরিজীবী হন তাহলে বেতন স্লিপ, ট্যাক্স রিটার্ন ইত্যাদির প্রয়োজন হয়। এসব ডকুমেন্ট সংগ্রহ করে আপনি যদি সিসি লোনের জন্য ব্যাংকে যান তাহলে খুব সহজেই লোন পেয়ে যাবেন। সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫ সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

২৪ ঘন্টার মধ্যে মিনি ক্যাশ লোন

ক্যাশ লোন বলতে বুঝানো হয় ইনস্ট্যান্ট লোন নেওয়ার কে বা সাথে সাথে লোন পাওয়ার কে। আপনি ইনস্ট্যান্ট পার্সোনাল লোন অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে জরুরী ভিত্তিক তাড়াতাড়ি লোন পেয়ে যাবেন। বর্তমানে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে ক্যাশ লোনের প্রচলন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। ক্যাশ লোন সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টার মধ্যে গ্রাহক পেয়ে যায়।

ক্যাশ লোনের জন্য সাধারণত ২৪ ঘন্টার কম সময়ের অনুমোদন দিয়ে দেওয়া হয়। মিনি ক্যাশ লোন সাধারণত ১ থেকে ২ লাখ টাকার উপর দেওয়া হয় না। ক্যাশ লোন সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এসব ছোট ছোট লোন নিয়ে ইএমআই দিয়ে দীর্ঘ সময় নিয়ে পরিশোধ করা যায়। ক্যাশ লোন লোনের জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে হিরোফিনকর্প অ্যাপ। অল্প প্রয়োজন মেটাতে ক্যাশ লোন নিন।

বিদেশ যাওয়ার জন্য কম সুদে লোন

বর্তমানে বিদেশগামী যাত্রীদের লোন নেওয়ার প্রবণতা দিনকে দিন বাড়ছে। বর্তমানে আগ্রহী বিদেশে যাওয়ার লোন প্রকল্প হতে প্রবাসী শ্রমিকরা বিদেশে চাকরি নিয়ে যেতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত লোন দেওয়া হয়। এ সকল প্রকল্প সফলভাবে চলতে থাকায় বিদেশে লোন নিয়ে লেখাপড়া করার জন্য লোন দিয়ে থাকে। আসুন জেনে নেই কিভাবে সহজে লোন পাওয়া যায়
বিদেশগামী যাত্রীদের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক অন্যতম। এ ব্যাংকে খুব সহজেই লোন পাওয়া যায়। বিদেশগামী কর্মীদের সহজ শর্তে জামানত বিহীন অভিবাসন ঋণ গ্রহণে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। যেমন আবেদন ফরম, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর ছবি ৪ কপি, এনআইডি কার্ড, পাসপোর্ট, ভিসা কপি, বিএমইটি কার্ড প্রয়োজন হয়। সহজ শর্তে বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে লোন পাওয়া যায়।
সবচেয়ে-কম-সুদে-লোন-দেয়-কোন-ব্যাংক-২০২৫

সহজ কিস্তিতে লোন

আসুন আমরা জেনে নেই সহজ কিস্তিতে কোন কোন ব্যাংকে লোন পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বৈধ নাগরিক হলেই আপনি এসব ব্যাংকের লোন সহজ কিস্তিতে পেয়ে যাবেন। এগুলো ব্যাংকে প্রয়োজনীয় কাগজ এর সাথে আপনার মাসিক আয় ব্যয়ের প্রমাণ দিতে হবে। তাহলে আপনি খুব সহজেই কিস্তিতে লোন নিতে পারবেন। যেগুলো ব্যাংকে ঝামেলা ছাড়া সহজ কিস্তিতে লোন দেয় নিম্ন দেওয়া হলো।
  • বাংলাদেশ ব্যাংক
  • আশা ব্যাংক
  • গ্রামীণ ব্যাংক
  • জয়েন স্টেট ব্যাংক
  • ব্রাক ব্যাংক
  • সোনালী ব্যাংক
এর বাইরেও গ্রামে অনেক এনজিওগুলোতে সহজ কিস্তিতে লোন দিয়ে থাকে। কিন্তু সেখানে সুদের হার অনেক বেশি হয়ে থাকে।

কম সুদে বিকাশ থেকে লোন

কোন প্রকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়ই এমনকি কোন কাগজপত্র ছাড়াই লোন নিতে পারবেন বিকাশ অ্যাপ থেকে যেকোনো মুহূর্তে। এর জন্য শুধুমাত্র একটি বিকাশ একাউন্ট থাকার প্রয়োজন। তাহলে আপনি ঘরে বসেই বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমেই সিটি ব্যাংক থেকে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত অনলাইন লোন নিতে পারবেন। চলুন আমরা পদ্ধতিটা জেনে নেই
  • প্রথমেই বিকাশ অ্যাপটি লগইন করুন।
  • লোন অপসনে ক্লিক করুন।
  • ক্যাট লোন অপশনে ক্লিক করুন এবং টাকার পরিমান দিন।
  • অল একসেপ্ট বাটনে ক্লিক করুন।
  • এরপর আপনার ব্যক্তিগত বিকাশ পিন নাম্বারটি দিন।
  • তারপর বিকাশ একাউন্ট চেক করুন, দেখবেন টাকা চলে এসেছে।

ব্যাংক সুদ খাওয়া কি জায়েজ?

সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫ বিস্তারিত ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি। এখন কথা হলো ব্যাংকের সুদ খাওয়া কি জায়েজ বা সুদ দেওয়া কি জায়েজ? বেশিরভাগ ইসলামিক স্কলার বা বক্তাদের মতে, নিরাপত্তার জন্য আপনি প্রচলিত ব্যাংকে ইন্টারেস্ট বেয়ারিং একাউন্টে রাখতে পারেন। উক্ত একাউন্ট থেকে লভ্যাংশ টাকা দান করবেন। কারণ এটি হারাম ইসলামে ঘোষণা করা হয়েছে।
ইসলামী শরীয়তে সুদ হারাম, সুদ দেওয়াও হারাম খাওয়া হারাম। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে বর্ণনা, মূল্যের উপর শর্তসাপেক্ষে বিনা বিনিময়ে নির্ধারিত মুনাফা লাভ করা। অন্যথায় সব সম্পদ যেন ধনীদের হাতে না থেকে যায় গরিবরা নিঃস্ব না হয়ে পড়ে। পৃথিবীর যে কোন ব্যাংকেই হোক বা অন্য কোন উপায়ে সুদ গ্রহণ করা বা দেওয়া হারাম। সুদের হিসাব করোও হারাম।

শেষ কথাঃ সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫

আমাদের দৈনিক জীবন যাপনের ক্ষেত্রে অনেক সময় লোন নিতে হয়। সেই সাথে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ কোন ব্যাংক থেকে লোন নিতে হবে। সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫ আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণ ধারণা দেয়া আছে। আশা করি সবার উপকারে আসবে আর্টিকেলটি। সঠিক ব্যাংক নির্বাচন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।

আপনার ব্যবসার পরিধি বাড়াতে উক্ত আর্টিকেলটি পড়ে কাজে লাগবে। বিদেশ যাওয়ার ক্ষেত্রে দ্রুত লোন পাওয়ার মাধ্যম তুলে ধরা হয়েছে। কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক সম্পূর্ণ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে খুব সজেই বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url