দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ রয়েছে সম্প্রতি। আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ লেখা হয়েছে দুবাই গামী যাত্রীদের জন্য। যে সকল কর্মী ২০২৫ সালের মধ্যে দুবাই যেতে চাচ্ছেন। ২০২৫ সালের ৪ মে থেকে বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা দিচ্ছেন দুবাই।
উল্লেখযোগ্য হারে ভিজিট ভিসা দিচ্ছে বাংলাদেশদের জন্য তবে কিছু শর্তসাপেক্ষে।
ভিসার প্রসেসিং এর জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা বর্তমানে
প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ টি ভিসা আবেদন গ্রহণ করছেন। নিয়ম মেনে আবেদন করতে পারলে
আপনিও তার মধ্যে একজন হতে পারেন।
সূচিপত্রঃ দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ
- দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫
- দুবাই ভিসা আবেদনের নিয়ম
- দুবাই ভিসা চেক করার নিয়ম
- দুবাই কাজের ভিসায় কি কি যোগ্যতা লাগে?
- দুবাই ভিসার ইন্টারভিউ নিয়ম
- দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
-
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায় কিভাবে?
- দুবাই টাকার মান কত?
- দুবাই যেতে কত টাকা খরচ হয়?
- দুবাই হাউসকিপিং কাজ
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ আসছে বাংলাদেশ কর্মীদের জন্য।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশীদের জন্য সব ধরনের ভিসা বন্ধ ছিল। তবে সাম্প্রতিক
সময়ে অর্থাৎ ২০২৫ সালে মে মাস থেকে অল্প পরিসরে ভিজিট ভিসা দিচ্ছে সংযুক্ত আরব
আমিরাতের কর্তৃপক্ষ। তার প্রতিদিন প্রায় ৪০ থেকে ৫০ টি আবেদন গ্রহণ ও
প্রক্রিয়াকরণ করছে।
আরো পড়ুনঃ বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ের ওয়ার্ক ভিসা বাংলাদেশের নাগরিকের
জন্য সাময়িক বন্ধ রয়েছে। তবে ইতিবাচক দিক হলো যেহেতু ভিজিট ভিসা খুলে দেওয়া
হয়েছে তাই বিশেষজ্ঞদের মতে, ওয়ার্ক ভিসাও খুব তাড়াতাড়ি খুলে দেওয়া হবে।
এবং তারা বলছে যে সকল কর্মী দুবাইয়ের কাজের জন্য যেতে চাচ্ছে তারা যেন
সকল ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখে। আসুন আমরা জেনে নেই ভিসা চালু হওয়ার সাথে সাথে
কিভাবে দ্রুত দুবাই যেতে পারি।
দুবাই ভিসা আবেদনের নিয়ম
আমরা যদি নিয়ম জেনে দুবাই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারি তাহলে এতে করে অনেক
টাকা সাশ্রয় হবে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশী কর্মীদের
জন্য দুবাই যাওয়ার সুযোগ আসছে। বাংলাদেশ থেকে দুবাই ভিসা অনেকদিন বন্ধ
থাকার ফলে বাংলাদেশি কর্মীরা দুবাই যাওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। সুতরাং আবেদনের
নিয়মটা জেনে নিন এবং সুযোগ আসার সাথে সাথেই আবেদন করে ফেলুন।
- প্রথমেই আপনাকে অনলাইন থেকে একটি ফর্ম সংগ্রহ করতে হবে এবং ফর্মটি হবে পাসপোর্ট অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
-
তারপর ফর্ম টি আপনার নিকটস্থ দ্রুতাবাসে জমা দিন।
-
ভিসা আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের অরিজিনাল ডকুমেন্ট সঙ্গে
নিয়ে যাবেন।
-
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে খুব সহজেই কাজ হয়ে যাবে এবং নিজ পাসপোর্ট নিতে
পারবেন।
-
ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অরিজিনাল পাসপোর্ট সাথে ফটোকপি এবং পুরনো পাসওয়ার্ড
যদি থাকে সেটি নিয়ে যেতে হবে।
-
সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
- কেন আপনি দুবাই যেতে যাচ্ছেন সেটির অথেন্টিক তথ্য লাগবে।
দুবাই ভিসা চেক করার নিয়ম
দুবাইতে ওয়ার্ক ভিসা অথবা ভিজিট ভিসা নিয়ে যাওয়ার আগে অবশ্যই ভিসা চেক
করে নেওয়া জরুরী। আর এই সহজ নিয়ম জানা থাকলে খুব সহজেই ঘরে বসে দুবাই ভিসা
চেক করতে পারবেন। আসুন আমরা জেনে নেই বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে।
দুবাই ভিসা চেক করার জন্য কি কি লাগবে নিম্নে দেওয়া হল।
- প্রথমে একটি ব্রাউজার ওপেন করে ICP Smart Service লিখে সার্চ দিন। ICP Smart Service সাইট এ প্রবেশ করুন।
- ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরে নিচে চলে আসুন তারপর search by অপশনে Passport Information এরপর ইনফরমেশন দিন। পাসপোর্ট অনুযায়ী।
-
তারপর পাসপোর্ট নাম্বার দিন এবং পাসপোর্ট expire date দিন।
-
জাতীয়তার জায়গাই বাংলাদেশী সিলেক্ট করুন।
-
এরপর I am not a robot এ ক্লিক করুন।
-
এরপর আপনার ভিসার যাবতীয় ইনফরমেশন দেখতে পারবেন।
দুবাই কাজের ভিসায় কি কি যোগ্যতা লাগে?
দুবাই ওয়ার্ক ভিসা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত কর্তিক জারি করা একটি অপরিহার্য নথি
যা বিদেশি নাগরিকদের দুবাইতে কাজ করার অনুমতি প্রদান করে। দুবাইতে ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা পেতে হলে নিজ নিজ কোম্পানিকে অবশ্যই যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
নিম্নে সকল তথ্য দেওয়া হল।
- বৈধ পাসপোর্ট
-
পাসপোর্ট সাইটের ছবি (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড)
-
মেডিকেল ক্লিয়ারেন্স (স্বাস্থ্য সার্টিফিকেট)
- চাকুরীর বৈধ চুক্তিপত্র
-
শিক্ষাগত যোগ্যতা (সব কাজে প্রয়োজন হয় না)
- এমিরেট আইডি আবেদন পত্র
বর্তমানে অনেকেই কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করতে চাচ্ছেন এবং অনেকে প্রশ্ন থাকে
দুবাইতে যেতে সর্বোচ্চ কত টাকা খরচ হতে পারে। বর্তমানে দুবাই কোম্পানি ভিসা
করার জন্য সর্বনিম্ন ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। ভিসার
হিসাব ধরনের উপরে কম-বেশ হয়ে থাকে।
দুবাই ভিসার ইন্টারভিউ নিয়ম
দুবাই ভিসার ইন্টারভিউ নিয়ম মূলত এইচআর প্রতিনিধি নিয়ম ব্যবস্থাপকের সাথে
প্রার্থীদের নিয়ে আলোচনা করা হয়। তারপর আবেদনকারীদের মুখোমুখি একটি ইন্টারভিউ
হয়। দুবাই তার উচ্চমানের জীবনযাত্রা ও নিরাপত্তার জন্য পরিচিত এবং সবার পছন্দের
শীর্ষে। ওয়ার্ক ভিসায় সাধারণত খুব সহজ ইন্টারভিউ হয়ে থাকে।
ভিজিট ভিসাই নিয়মটা একটু আলাদা। দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার
দারুণ সুযোগ রয়েছে, তাই নিয়ম গুলো জেনে নিন
ভিজিট ভিসা ও অন্যান্য ভিসা সাধারণত তিন ধাপে প্রক্রিয়া শেষ হয়ে থাকে।
কন্সুলার অফিসের সাথে তিন ধাপে সাক্ষাৎকারে প্রক্রিয়া শেষ হতে পারে। এর সব
ইন্টারভিউ সাধারণত কয়েক মিনিট হয়ে থাকে। সাক্ষাৎকারের আগে কর্মীরা আবেদনপত্র
সংগ্রহ, তথ্য প্রবেশ এবং পর্যালোচনা করে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ইন্টারভিউতে তারা
আটকায় না।
দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
বাংলাদেশ থেকে দুবাই কাজে যাওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে কোন কাজে
চাহিদা বেশি। নিম্নে কাজগুলোতে যদি আপনি দক্ষ ও অভিজ্ঞতা নিয়ে যেতে পারেন তাহলে
দুবাইতে এই কাজগুলোর করে ভালো বেতন পাবেন ও চাহিদা প্রচুর। অবশ্যই কাজগুলোর নাম
জেনে নিন এবং দক্ষতা অর্জন করে দুবাইতে পাড়ি দিন।
আরো পড়ুনঃ IELTS ছাড়া ইউরোপের কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
- কনস্ট্রাকশন শ্রমিক
- ড্রাইভিং
- মেকানিক
- ইলেকট্রিশিয়ান
- প্লাম্বার
- ক্লিনার
- হোটেল কর্মী
- রেস্টুরেন্ট কর্মী
- ফ্যাক্টরি শ্রমিক
বাংলাদেশী কর্মীরা দুবাইতে অধিক বেতন পেয়ে থাকেন উক্ত কাজগুলো করে। সেই সাথে
এগুলো কাজ দক্ষতার সাথে করতে পারলে অনেক বেতন পাওয়া যায়। সংযুক্ত আরব আমিরাত
অর্থাৎ দুবাইতে এই কাজগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে, তাই দেশটিতে যাওয়ার আগে
এসব কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে যেতে পারেন।
দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায় কিভাবে?
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ রয়েছে সবার জন্য। দুবাই ভিসা হল
সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার কর্তৃক জারি করা একটি নথি যা বিদেশি অর্থাৎ
বাংলাদেশি নাগরিকদের দুবাই কাজের যাওয়ার অনুমতি দেয়।
বাংলাদেশ থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় সরকারিভাবে কিংবা বেসরকারিভাবে যাওয়া যায়
দুবাইতে। বাংলাদেশ থেকে সরকারি ভাবে কাজের ভিসা নিয়ে যে সকল প্রতিষ্ঠান কাজ করে
সেগুলো হল-বোয়েসাল, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বিএমইটি ইত্যাদির মাধ্যমে ভিসা
প্রসেসিং করা যায়।
বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায়।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকা লাগে এবং দক্ষ ও অভিজ্ঞতা থাকতে হয়।
বেসরকারিভাবে ভিসা পাওয়াটা কিছুটা সহজ হয়ে থাকে কিন্তু এতে টাকা বেশি খরচ হয়।
কম টাকায় বিদেশ যেতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সরকারিভাবে যেতে হবে।
দুবাই টাকার মান কত?
বিশ্বের অন্যতম বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক দেশ হিসেবে পরিচিত দুবাই। গত কয়েক
দশকে উল্লেখযোগ্য হারে উন্নয়নের মাধ্যমে এটি পরিণত হয়েছে বিশ্বের অন্যতম
ব্যস্ত মহানগরীতে। বাংলাদেশ থেকে লাখ লাখ মানুষ দুবাইতে যাওয়ার জন্য যাওয়ার
জন্য স্বপ্ন দেখে থাকে। এর অন্যতম কারণ টাকার মান ভালো এবং অধিক বেতনে কর্ম করার
সুযোগ থাকে।
বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাত ১ দিরহাম সমান বাংলাদেশি টাকা প্রায় ৩২.৯৭ টাকা।
দুবাইয়ের মুদ্রার নাম দিরহাম। বিশ্ববাজারে ডলারের দাম বৃদ্ধি বা
হ্রাসের সাথে দুবাইয়ের দিরহামের পরিবর্তন হয়। বাংলাদেশি প্রবাসীরা সাধারণত
ব্যাংক, মোবাইল মানি ট্রান্সফার ইত্যাদির মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে থাকে দেশে। আর এসব
অনুযায়ী বর্তমান রেট ৩২.৯৭ টাকা।
দুবাই যেতে কত টাকা খরচ হয়?
বাংলাদেশ থেকে দুবাই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা যেতে সাধারণত দুইটি মাধ্যম ব্যবহার
হয়। সরকারি ভাবে ও বেসরকারি ভাবে। সরকারিভাবে দুবাই কাজের ভিসায় যেতে অনেক কম
টাকা খরচ হয়। দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ আসছে সামনে।
তাই আপনি সরকারি ভাবে যেতে পারেন। আর বেসরকারি ভাবেও যেতে পারবেন এতে করে খরচ
কিছুটা বেশি। আসুন আমরা জেনে নেই।
বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা বা ওয়ার্ক ভিসায় যেতে প্রায় ৪ থেকে ৮ লাখ
টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। তবে আপনি সরকারিভাবে যেতে চাইলে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকার
মধ্যে সবকিছু প্রসেসিং করা সম্ভব। সরকারিভাবে আপনি নিজেই সবকিছু প্রসেসিং করতে
পারলে দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার মধ্যে দুবাই যেতে পারবেন। ভিজিট ভিসায়
দুবাই যেতে চাইলে রিটার্ন টিকিট সহ সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
দুবাই হাউসকিপিং কাজ
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ রয়েছে হাউসকিপিং কাজে। হাউসকিপিং
কাজ বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় এর অন্যতম কারণ হচ্ছে এখানে অল্প পরিশ্রম করে বেশি
ইনকাম করা যায়। হাউসকিপিং কাজ হল সেই কাজ যা কোন স্থানকে পরিষ্কার ও পরিপাটি
রাখার জন্য করা হয়। এটি সাধারণত ঘরবাড়ি, হাসপাতাল, এয়ারপোর্ট, অফিস,
হোটেল বা অন্য প্রতিষ্ঠান পরিষ্কার করাকে হাউসকিপিং এর কাজ বলা হয়।
বর্তমানে দুবাইতে হাউসকিপিং কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। হাউসকিপিং সুপারভাইজার
একটি মুখ্য ভূমিকা পালন করে। তারা সরাসরি কর্মীদের পরিচালনা করে। ২০২৫ সালে
দুবাই যাওয়ার জন্য হাউসকিপিং হতে পারে সহজ এবং অধিক বেতন পাওয়ার কাজ। তাই
সার্কুলার আসার সাথে সাথেই হাউসকিপিং এর জন্য আবেদন করতে পারেন। সংযুক্ত আরব
আমিরাত তথা দুবাইতে হাউসকিপিং কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
শেষ কথাঃ দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ
দুবাই ভিসা কবে খুলবে ২০২৫-যাওয়ার দারুণ সুযোগ আসছে সামনে। বর্তমানে ভিজিট ভিসায়
প্রতিদিন অনেক মানুষ দুবাই যাচ্ছে। আপনিও ভিজিট ভিসায় দুবাই যাওয়ার জন্য আজকেই
আবেদন করতে পারেন সরকারি বা বেসরকারিভাবে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে কাজের ভিসা খুব
তাড়াতাড়ি চলে আসবে তবে ভিসা সিদ্ধান্ত ও নীতিমালার কিছু পরিবর্তন আসতে পারে।
এই আর্টিকেলটি আপনাকে সম্পূর্ণ ধারণা দিবে কিভাবে ২০২৫ সালে সংযুক্ত
আরব আমিরাত তথা দুবাই যেতে পারবেন। বর্তমানে কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং
অধিক বেতন পাওয়া যায়, কোন কাজগুলোতে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে। সেইসাথে
অল্প পরিশ্রমে কোন কাজে বেতন বেশি পাওয়া যায় সেটিও আলোচনা করা হয়েছে।
বিস্তারিত জেনে ২০২৫ চলে দুবাই আসুন। ধন্যবাদ
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url