আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়-বিস্তারিত জানুন

আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় বিস্তারিত জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরি। কোন মায়ের গর্ভে আগমনের বার্তা পেলেই, প্রত্যেকটি মা-বাবা ও পরিবারের সকলের মনে প্রশ্ন জাগে নবাগত সন্তানটি ছেলে না মেয়ে। কিন্তু নিয়ম বহির্ভূত হয় বলে, হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে বলতে চায় না।

আলট্রাসনোগ্রাম-রিপোর্ট-ছেলে-না-মেয়ে-বোঝার-উপায়

বললে অনেক সময় ভুল রিপোর্ট দিয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি নিজে নিজেই আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে ছেলে না মেয়ে খুব সহজেই বের করতে পারবেন। এতে করে ভুল হওয়ার চান্সেস থাকবে না। আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

সূচিপত্রঃ আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

প্রত্যেকটি গর্ভবতী মায়ের মনে সর্বপ্রথম প্রশ্ন জাগে গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে। বিবাহিত দাম্পত্তির জীবনে সন্তান আগমনের সংবাদ সবচেয়ে খুশির। আমাদের জীবনে ছেলে বা মেয়ে ও একটা আনন্দের বিষয়। আল্টাসনোগ্রাফি করে গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা জানা যায়। গর্ভাবস্থায় ২০-২২ সপ্তাহ থেকেই তা প্রায় সঠিকভাবে বলে দেওয়া সম্ভব। গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে, সেটি জানা যাবে গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ থেকেই। কানাডিয়ান চিকিৎসকের মতে, যদি গর্ভবতী মহিলার রক্তচাপ প্রসবের আগে কম থাকে, তাহলে কন্যা সন্তান হবে। আর যদি রক্তচাপ বেশি থাকে, তাহলে ছেলে সন্তানের জন্ম হয়।
আল্ট্রাসনোগ্রাফি এক ধরনের ইমেজিং বা ছবি দেখে পরীক্ষা করা হয়। এ পদ্ধতিকে বিভিন্ন কিভাবে বলা হয় যেমন-সোনোগ্রাম, আল্টা সাউন্ড পরীক্ষা বা আল্টা সাউন্ড স্ক্যান বলা হয়। পরীক্ষার পরে যে ছবিটি কম্পিউটারে ভেসে ওঠে এবং পরবর্তীতে প্রিন্ট করা হয় তাকে আলট্রাসনোগ্রাম বলে। আলট্রাসনোগ্রাম করার পরে সাধারণত ডাক্তারেরা বলতে চায় না, গর্বের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। সেই ক্ষেত্রে মেডিকেল কর্মীদের কাছ থেকে জানতে হয় কিন্তু তারা সঠিক তথ্য দিতে পারে না অনেক সময়। আপনি নিজে যদি পদ্ধতি গুলো জেনে থাকেন তাহলে খুব সহজেই সঠিকটা যাচাই করতে পারবেন। আসুন আমরা বিস্তারিত জেনে নেয়।

আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট বোঝার উপায়

আল্ট্রাসনোগ্রাম করে নিজে নিজেই গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে জানতে হলে কিছু বিষয় জানতে হয় যেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছবি দেখে নির্ণয় করার নিয়ম।
  • Fatal Number: ফাটাল নাম্বার দিয়ে গর্ভে ভ্রুনের সংখ্যা বুঝায়। এখানে উল্লেখ করা থাকে গর্ভে একটি সন্তান অথবা জমজ সন্তান আছে কিনা।
  • Fetal Position: ফাটাল পজিশন এর দ্বারা ভ্রুনের নির্দিষ্ট অবস্থান বোঝায়।
  • Amniotic Fluid Index: এর দ্বারা তরল এর অবস্থান বোঝায়। তরল বা পানি ভ্রুন কে ভাসমান রাখে। সাধারণত এর মাত্রা 5cm থেকে 25cm হয়ে থাকে।
  • Fatal Heart Rate: এর মাধ্যমে গর্ভের সন্তানের হার্ট রেট বা স্পন্দন সম্পর্কে জানা যায়।
  • Placenta: এটি তারা গর্ভের সন্তানের অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করে।
  • Fetal Anatomic Survey: এটির দ্বারা গর্ভের সন্তানের কিডনি, পাকিস্থলি, হার্ট ও অন্যান্য অংশ ইত্যাদি ঠিক আছে কিনা যাচাই করা হয়।
১৮-২০ সপ্তাহের পর আল্ট্রা সাউন্ড পরীক্ষার মাধ্যমে সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করার সবচেয়ে নির্ভল এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি। অভিজ্ঞ চিকিৎসক যৌনাঙ্গের অবস্থান ও গঠন দেখে লিঙ্গ নির্ধারণ করে। তবে কিছু ক্ষেত্রে ভ্রুনের অবস্থান বা অন্যান্য কারণে লিঙ্গ স্পষ্ট নাও হতে পারে। এর ফলে অনেক সময় ভুল ইনফরমেশন পাওয়া যায়। আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট থেকে ছেলে না মেয়ে বোঝার জন্য সাধারণত দুটি বিষয় কাজ করে সেই দুটি বিষয় নিম্নে আলোচনা করা হয়েছে।

আল্ট্রাসনোগ্রাম কিভাবে কাজ করে?

মূলত রোগ নির্ণয়ের জন্য আলট্রাসনোগ্রাফি করতে হয়। কিন্তু কিছু চিকিৎসায় ও ব্যবহৃত হয়। আলট্রাসনোগ্রাম অতি উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ তরঙ্গ ব্যবহার করে শরীরের অভ্যন্তরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ছবি দেখে রোগ নির্ণয়ের পদ্ধতি এটি। আলট্রাসনোগ্রাফি প্রেগনেন্সি সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা মাতৃগর্ভে শিশুর অবস্থা ও তার সুস্থতা সম্পর্কিত তথ্য পেতে আল্টাসনোগ্রাম প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়।

মাতৃগর্ভে শিশুর কি অবস্থা এটি জানা অত্যন্ত জরুরি। তাই ছেলে না মেয়ে দেখার জন্য আল্ট্রাসনোগ্রাফি যেমন দরকার তার চেয়ে বেশি জরুরি বাচ্চার অবস্থান বুঝার জন্য। যদিও প্রচারিত ধারণা যে আল্টাসনোগ্রাম শুধু পেটে করা হয়। কিন্তু না শরীরে রিভার, হার্ট, কিডনিসহ বিভিন্ন স্থানে করা যায়। প্রেগন্যান্সি অবস্থায় বাচ্চার অবস্থান সম্পর্কে সচেতন থাকুন আলট্রাসনোগ্রাফির মাধ্যমে।

গর্ভাবস্থায় কতদিন পরে জানা যায় ছেলে না মেয়ে

আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় জানতে হলে প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে কতদিন পরে আল্ট্রাসনোগ্রাম করলে ফলাফল পাওয়া যায়। সাধারণত, গর্বের ১৪ থেকে ২০ সপ্তার মধ্যে আলট্রাসনোগ্রাফি পড়লে শিশুর লিঙ্গ সম্পর্কে জানা যায়। অনেক ক্ষেত্রে এই সময়সীমা কমবেশি হতে পারে।

সাধারণত আল্ট্রাসসাউন্ড পরীক্ষার মাধ্যমে শিশু লিঙ্গ দেখা যায় ১৪ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে। বাচ্চার অবস্থান যদি ভালো হয় তাহলে যৌনাঙ্গ ভালোভাবে দেখা যায়। এবং ছেলে না মেয়ে নির্ণয় করতে সহজ হয়। বিস্তারিত পড়ে নিজেই আল্ট্রাসনোগ্রাফি করে জানুন নিজ সন্তানটি ছেলে না মেয়ে।

গর্ভের সন্তান ছেলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে বোঝার উপায়

গর্ভাবস্থায়ী ছেলে সন্তান হলে কিছু লক্ষণ দেখে বলা যেতে পারে যে এটি ছেলে সন্তান হবে। এর জন্য আপনাকে আল্টাসনোগ্রাফি করানো প্রয়োজন হয় না। আলট্রাসনোগ্রাফি করে ছেলে সন্তান বোঝার জন্য ১৮ থেকে ২০ সপ্তাহ গর্ভধারণের পর আলট্রাসনোগ্রাফি করতে হয়। তারপর ছবিতে স্পষ্ট বুঝা যায়, শিশুর ক্ষেত্রে, লিঙ্গ ছোট এবং উথিত থাকে এবং এর নিচে একটি ছোট থলি থাকে।

গর্ভের সন্তান ছেলে আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে বোঝার উপায় আরেকটি হলো ছেলে শিশুর ক্ষেত্রে, নোবেল টিউব স্পষ্ট ভাবে দেখা যায় এবং এটি লিঙ্গের নিচে অবস্থিত থাকে। সাধারণত মেডিকেল থেকে সহজে বলতে চাই না গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। তাদের কাছ থেকে আল্টাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে খুব সহজেই এই দুই পদ্ধতিতে বুঝতে পারবেন গর্ভের সন্তানটি ছেলে নাকি মেয়ে।
আলট্রাসনোগ্রাম-রিপোর্ট-ছেলে-না-মেয়ে-বোঝার-উপায়

গর্ভের সন্তান মেয়ে আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে বোঝার উপায়

গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাফি করার মাধ্যমে গর্ভের বাচ্চার বিভিন্ন অবস্থান জানা যায়। সাধারণত গর্ভকালীন সময়ে ডাক্তারেরা তিনবারের বেশি আল্ট্রাসনোগ্রাফি পরের পরামর্শ দেন না। অতিরিক্ত আলট্রাসনোগ্রাফি করলে রেডিশনের জন্য ক্ষার ক্ষতি হতে পারে। মেয়ে শিশুর ক্ষেত্রে আলট্রাসনোগ্রাফি নিয়ম হল-
মেয়ে শিশুর লিঙ্গ ছোট এবং সমতল থাকে। মেয়ে বাচ্চার ক্ষেত্রে কোন প্রকার থলি থাকে না এটি সমান হয়। আরেকটি পদ্ধতিতে মেয়ে বাচ্চা জানা যায় যেমন মেয়ে শিশুর ক্ষেত্রে, নোবেল টিউব দেখা যায় না অথবা এটি দেখতে অনেকটা অস্পষ্ট হয়। আল্ট্রাসনোগ্রাফি ছাড়াও গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে জানার উপায় বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।

হার্ট রেট আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

আল্টাসোনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে ছেলে ছেলে নাকি মেয়ে বোঝার সাথে আপনি হার্ট রেট দেখে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন গর্ভের সন্তানটি ছেলে নাকি মেয়ে।
  • সাধারণত ১৪০ এর মত হার্ড রেট হলে ছেলে সন্তান হয় হয়।
  • মেয়ে সন্তানের ক্ষেত্রে ১৪০ এর উপরে হার্ট রেট হলে মেয়ে সন্তান হয়।
গর্বের সন্তানটি ছেলে নাকি মেয়ে জানতে হলে মায়েদের খাবারের ওপরেও জানা যায়। যেমন মায়েদের নোনতা খাবার বা আচার খাওয়ার ইচ্ছে বেশি হলে ছেলে সন্তান হয়। খাওয়ার পছন্দ অপছন্দের সঙ্গে লিঙ্গের কোন যোগাযোগ আছে কিনা তা নিয়ে কোনরকম গবেষণা এখনো করা হয়নি। তবে নোনতা খাবার বা আচার পছন্দ হলে গর্ভের সন্তান ছেলে হয় এটি প্রমাণিত।

গর্ভাবস্থায় আলট্রাসনোগ্রাফি করার সময় কাল

আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় বিস্তারিত জানতে আপনাকে কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কেননা আলট্রাসনোগ্রাফি তিন বারের বেশি করার অনুমতি দেন না ডাক্তারেরা। বিশেষ ক্ষেত্রে ডাক্তারের অনুমতি সাপেক্ষে তিন বারের বেশি আলট্রাসনোগ্রাফি করা যায়। তাই সময়কাল জেনে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করাটা অতীব জরুরী।

সাধারণত ১৮ থেকে ২২ এক সপ্তাহের মধ্যে বিষাদ শরীর স্থান করা হয় যেটিকে বলা হয় এনোমালি স্ক্যান। এই স্ক্যানের মাধ্যমে বাচ্চার অঙ্গ প্রতঙ্গ এবং গঠনগত কোন সমস্যা আছে কিনা বিভিন্ন সমস্যা দেখা যায়। এর মধ্যেই জানা যায় গর্ভের সন্তানটি ছেলে নাকি মেয়ে। আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট দেখে আপনি নিজে নিজেই গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে বুঝতে পারবেন।

গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটের কোন পাশে থাকে?

গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটে কোন পাশে থাকে একজন নারী বড় বাজার করলে তার শরীরে শারীরিক পরিবর্তন হওয়ার পাশাপাশি গর্ভের সন্তানেরও পরিবর্তন হয়। তাই গর্ভের সন্তান কোন পাশে থাকে এটি নির্দিষ্ট করে বলা প্রায় অসম্ভব। ডাক্তারের মতে, গর্ভে থাকা অবস্থায় যার অবস্থান পেটের যেকোনো পাশে হতে পারে। তবে গর্ভধারণের প্রথম দিকে বাচ্চার অবস্থান সাধারণত পেটের মাঝখানে হয়।

এরপর দিন যেতে যেতে বাচ্চার অবস্থান পরিবর্তন হয় এবং পেটের বিভিন্ন স্থানে বাচ্চা নড়াচড়া করতে পারে। এতে করে বাচ্চা পেটের ডান দিকে অথবা বাম দিকে যেতে পারে। বাচ্চার অবস্থান পেটে যে কোন জায়গায় হতে পারে এতে করে কোন সমস্যা নেয়। তবে বিশেষ কোনো সমস্যা অনুভব করলে অবশ্যই সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আলট্রাসনোগ্রাম-রিপোর্ট-ছেলে-না-মেয়ে-বোঝার-উপায়

ঘরোয়া পরীক্ষায় সন্তান ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

প্রাচীনকালে মানুষ ঘরোয়া পদ্ধতিতে সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে বুঝতে পারতো। আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায় বিস্তারিত জানার সাথে ঘরোয়া পরীক্ষায় সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে বুঝার উপায় জানুন বিস্তারিত।
  • উঁচু পেটঃ গর্ভাবস্থায় যদি গর্ভবতী নারীর পেট উঁচু থাকে তাহলে মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • বাচ্চার হার্ট রেটঃ সাধারণত ১৪০ এর মত হার্ড রেট হলে ছেলে সন্তান হয় হয়। মেয়ে সন্তানের ক্ষেত্রে ১৪০ এর উপরে হার্ট রেট হলে মেয়ে সন্তান হয়।
  • পেটে বাচ্চার জায়গাঃ সাধারণত গর্ভাবস্থায় পেটের মাঝখানে বাচ্চা অবস্থান করলে সেটিকে কন্যা সন্তান অনুমান করা যায়।
  • খাবারে আগ্রহঃ সমাজের প্রচলন আছে গর্ভবতী মহিলার মিষ্টি খাওয়ার প্রতি আগ্রহ থাকলে সাধারণত মেয়ে সন্তান হয়। ছেলে সন্তান হয় সাধারণত নোনতা বা লবণ জাতীয় খাবারের প্রতি আগ্রহ থাকলে।
  • মানসিক পরিবর্তনঃ গর্ভাবস্থায় মেয়েদের যদি মানসিক পরিবর্তন দ্রুত হয় যেমন অল্পতেই রেগে যাওয়া বা কান্না করা এ সব লক্ষণ সাধারণত মেয়ে বাচ্চার লক্ষণ।
উক্ত ধারণা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ করে আসছে এটি বৈজ্ঞানিক কোনো সঠিক বার্তা নেয়।

উপসংহারঃ আলট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট ছেলে না মেয়ে বোঝার উপায়

ছেলে হবে না মেয়ে, সেই কৌতুহল থাকা ভালো। জন্মের সময়ে তা জানতে পারার নির্মম আনন্দ অতুলনীয়। তাই আত্মীয়দের বিশ্বাস বা অনুমানের ভিত্তিতে বাবা-মায়ের প্রত্যাশা তৈরি না করে ভালো। সুস্থ শিশুর জন্মই সকলের কাম্য হওয়া উচিত। অন্তঃসত্ত্বা বিভিন্ন অবস্থা থেকে বুঝা যায় গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে।

এই আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণ বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়েছে ঘরোয়া উপায়ে অথবা আলট্রাসনোগ্রাম করে কিভাবে নিজে নিজে ছেলে নাকি মেয়ে সন্তান বুঝার কার্যকরী উপায়। অনেক সময় আলট্রাসনোগ্রাফি কর্মীরা ভুলভাল তথ্য দিয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে নিজে জানা থাকলে সহজে বুঝতে করা যাবে গর্ভের সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে। আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইল। ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url