বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায় জানুন বিস্তারিত। আপনার বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হয়ে যাওয়ার পরে, প্রথমে আপনাকে বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার সাথে দ্রুত যোগাযোগ করতে হবে। যদি মিটার ত্রুটিপূর্ণ হয়, তাহলে বিনামূল্যে বা নামমাত্র মূল্যে মিটার প্রতিস্থাপন করে দিবে।
নিয়ম জেনে, আপনি যদি বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করেন তাহলে কোন
প্রকার ঝামেলা ছাড়াই আপনার বিদ্যুৎ মিটার পুনরায় সংযোগ নেওয়ার দ্রুত
সম্ভব। এই আর্টিকেলটিতে বিদ্যুৎ মিটার সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
সূচিপত্রঃ বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
- বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
- বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয়
-
বিদ্যুৎ মিটারের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে গেলে কি করনীয়?
-
বিদ্যুৎ মিটার পুড়ে যাওয়ার কারণ কি?
-
বিদ্যুৎ বিল বেশি হলে কি করনীয়?
-
বিদ্যুৎ বিল কমানোর সহজ উপায়
- বিদ্যুৎ মিটারে যেটি থাকা জরুরি
-
প্রিপেইড মিটার পরিবর্তন করার পদ্ধতি
-
বিদ্যুৎ মিটার পরিবর্তনের নিয়ম
- বিদ্যুৎ মিটার পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির চাহিদার সাথে পারস্পরিক সম্পর্ক রেখে বিদ্যুৎ
উৎপাদনের পাশাপাশি গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নে বিভিন্ন কাঠামোগত কর্মসূচি
বাস্তবায়ন হচ্ছে। তারি ধারাবাহিকতায় বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে খুব অল্প
সময়ের মধ্যে ঘরে বসেই সমাধান করা সম্ভব। এর জন্য অবশ্যই আপনাকে সঠিক পদক্ষেপ
নিতে হবে। তাহলে বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলেই পুনরায় সংযোগ নেওয়া অল্প সময়ের
মধ্যেই সম্ভব।
এই আর্টিকেলটিতে সম্পূর্ণভাবে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে কিভাবে আপনার বিদ্যুৎ
মিটারটি নষ্ট হলে পুনরায় সংযোগ করতে পারবেন। বাংলাদেশে বিদ্যুতের অবস্থা আমাদের
সকলেরই জানা যদিও বা সরকার ২০১১ সালের মধ্যে সবার জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা- নিশ্চিত
করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল। তবে আমরা অনেকেই সঠিক নিয়ম না জানার কারণে অনেক অর্থ
ও শ্রম ব ব্যয় করে এসব সুবিধা পেয়ে থাকি। আসুন আমরা জেনে নেই বিদ্যুৎ মিটার
সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য, নিম্নে দেওয়া হল।
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয়
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় অবশ্যই আপনাকে প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে, আপনার
ব্যবহারিত বিদ্যুৎ মিটারটি সত্যি কি নষ্ট হয়েছে। এর জন্য আপনি স্থানীয়
টেকনিশিয়ান দ্বারা পরীক্ষা করে নিতে পারেন। তার পরবর্তীতে মিটারটি নষ্ট
হওয়া নিশ্চিত হলে, বিদ্যুৎ মিটারটি পরিবর্তন করতে হবে।
আপনার বাড়ি অথবা প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ মিটারটি পরিবর্তন করতে হলে তোমার মাস
পর্যন্ত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ থাকতে হবে। তারপর আপনার ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিলের
সর্বশেষ যে কাগজটি হাতে পেয়েছেন, সেই কাগজটি নিয়ে আপনি আপনার জেলা বা
উপজেলা ভিত্তিক অফিসে যাবেন। অফিসে যাওয়ার পর আপনার বিদ্যুৎ বিলটি যদি পরিশোধ না
থাকে। সর্বপ্রথম আপনার বিদ্যুৎ বিলটি পরিশোধ করুন(অফিস ক্যাশ কাউন্টারে)।
তারপর ওয়ান পয়েন্ট সেবা (এক অবস্থানের সেবা) নামে একটি কাউন্টার পাবেন। সেখান
দায়িত্বরত ব্যক্তিকে আপনার সমস্যার কথা বলুন। তিনি আপনার সমস্যাটি শোনার পরে
আপনাকে একটি ফরম (এক অবস্থানের সেবা) দিবে। ফরমটি পূরণ করুন যদি পূরণ করতে
সমস্যা হয় তাহলে দায়িত্বরত কর্মকর্তার সাহায্য নিন। ফরমটি পূরণ করার পর,
কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ জিএম বা ডিজিএম এর স্বাক্ষর নিন। তারপর অফিস ক্যাশ
কাউন্টারে ২৩০ টাকা জমা দিন।
তারপর অফিস থেকে আপনাকে একটি টাকা জমা প্রদান করার রশিদ দিবে। এখানে আপনার
কাজ শেষ, এরপর রশিদটি নিয়ে চলে আসুন। এক থেকে দুই দিনের ভিতর
দায়িত্বরত লাইনম্যান আপনার বাড়ি বা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে আপনার মিটারটি
বিদ্যুৎ পরিবর্তন করে আসবে।
বিদ্যুৎ মিটারের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে গেলে কি করনীয়?
বিদ্যুৎ মিটারের ডিসপ্লে নষ্ট হয়ে গেলে মানুষকে অনেক বিপদের সম্মুখীন
হতে হয়। কেননা বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হওয়ার ফলে আপনার বিলটি নির্ধারণ করা হয়
আনুমানিক একটি ধারণার ভিত্তিতে। এতে আপনার নির্ধারিত বিদ্যুৎ খরচের অধিক পরিমাণে
বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করতে হতে পারে। তাই বিদ্যুৎ মিটারের ডিসপ্লে নষ্ট হলে অবশ্যই
বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের কাছে বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
আপনার বিদ্যুৎ মিটারের ডিসপ্লে নষ্ট হলে সাধারণত মেরামত করে ডিসপ্লে ঠিক করা
সম্ভব হয় না। সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই মিটারটি পরিবর্তন করে ফেলুন। বিদ্যুৎ
মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায় আর্টিকেলটি
বিস্তারিত পড়ে, আপনার নষ্ট হওয়া বিদ্যুৎ মিটারটি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে
পরিবর্তন করে ফেলুন। অন্যথায় অধিক বিল দিতে হতে পারে।
বিদ্যুৎ মিটার পুড়ে যাওয়ার কারণ কি?
বিদ্যুৎ মিটার পুড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, ওভারলোড। ওভারলোড হয় বৃষ্টির
সময় বজ্রপাতের কারণে। বজ্রপাতের সময় মিটারের মেইন তার বা সার্ভিস তারের
জায়গা পুড়ে যায়। তবে আপনি সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি পুড়ে
যাওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে পারবেন। বজ্রপাতের সময় সবচেয়ে বেশি ওভারলোড হয় যার
ফলে বিদ্যুৎ মিটার পুড়ে যায়। তবে এই ওভারলোড কমানোর উপায় হচ্ছে গ্রাউন্ডিং
রড বা আর্থিং রড।
গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড আপনার মিটারে সংযোগ আছে কিনা এটি অবশ্যই লক্ষ্য
করতে হবে। গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড মূলত মাটি থেকে যে
রডটি বিদ্যুৎ মিটারের সাথে সংযোগ করা হয়। গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিদ্যুৎ মিটার উড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার। তাই আপনার
বিদ্যুৎ মিটারে যদি গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড না থেকে থাকে, তাহলে অবশ্যই
গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড সংযোগ করুন।
বিদ্যুৎ বিল বেশি হলে কি করনীয়?
বর্তমানে আমরা অনেকেই বিভিন্ন ভুল করে থাকি যার ফলে বিদ্যুৎ বিল বেশি হয়। আপনার
বাড়িতে বা প্রতিষ্ঠান একটি বিদ্যুৎ মিটার আছে কিন্তু কিছু ভুলের কারণে প্রতিমাসে
হাজার হাজার টাকা বিদ্যুৎ বিল বেশি দিয়ে আসছেন। বিদ্যুৎ বিল বেশি হওয়ার সবচাইতে
উন্নতম কারণ নিম্নে দেওয়া হল। এটি আপনার বিদ্যুৎ মিটার আজকে চেক করে, সমাধান করে
ফেলুন।
আপনার বিদ্যুৎ মিটারে লক্ষ্য করুন একটি R লেখা আছে। R আর
লেখাটি লাফাচ্ছে কিনা, যদি লাফায় তাহলে বিদ্যুৎ বিল বেশি হওয়ার কোনো কারণ
এটি একটি। গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড সংযোগ দুর্বল থাকার ফলে এই
চিহ্নটি লাফাতে থাকে। তাই দ্রুত গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড সংযুক্তি ঠিক
করে ফেলুন।
বিদ্যুৎ বিল কমানোর সহজ উপায়
বিদ্যুৎ বিল কমানোর জন্য বিভিন্ন উপায়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পর্যাপ্ত পরিমাণের
বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারেনা এটা আমাদের সকলেরই জানা। তাই বিদ্যুৎ বিল কমানোতে
যেমন ব্যক্তির লাভ ঠিক তেমনি দেশের লাভ বলা যায়। তাই আসুন আমরা জেনে নেই বিদ্যুৎ
বিল কমানোর সহজ উপায়।
-
সুইচ বন্ধ রাখুনঃ অতিরিক্ত লাইট বা ফ্যান অথবা অন্যান্য সুইচ বন্ধ
রাখুন। যেগুলো ব্যবহার হচ্ছে না সেগুলোর সুইচ সব সময়ই বন্ধ রাখলে ডিভাইসটি ও
টেকসই হবে।
-
বিদ্যুৎ সাশ্রয় যন্ত্রপাতি ব্যবহার করুনঃ এনার্জি বা এলইডি বাল্ব
ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় অনেকটাই হয়। ইনভার্টার যুক্ত ফ্রিজ, এসি
ব্যবহার করুন। বাজারে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে ডিভাইস কিনে পাওয়া যায় সেটিও বেশ
কার্যকর।
-
ভালো মানের তার ব্যবহার করুনঃ বাড়ি বা প্রতিষ্ঠানে ভালোমানের তার দিয়ে
ওয়ারিং করুন এতে বিদ্যুৎ বিল কমে আসবে। সাবস্টেশন বেশি পুরাতন হলে, বেশি
বিলের কারণ হতে পারে। তাই প্রতিবছর বিদ্যুতের সাবস্টেশন গুলো পরীক্ষা
করুন।
বিদ্যুৎ মিটারে যেটি থাকা জরুরি
বিদ্যুৎ মিটারে যেটি থাকার জরুরী, সেটি না জানার ফলে আমাদের অনেক সময় জরিমানা
পর্যন্ত দিতে হয়। বিদ্যুৎ মিটারে অনেক সময় সংযোগ নিয়েও বিপদের সম্মুখীন হতে
হয়। তাই আসুন আমরা জেনে নেই বিদ্যুৎ মিটারে কি কি থাকা অত্যন্ত জরুরী।
আরও পড়ুনঃ সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক ২০২৫
আপনার বিদ্যুৎ মিটারটিতে যদি সিল (অনেকেই চাবি বলে থাকে) না থাকে তাহলে
অবশ্যই কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন। কারণ এই সিম না থাকার ফলে জরিমানা পর্যন্ত
হতে পারে।
গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড যদি না থাকে আপনার বিদ্যুৎ মিটারের সাথে সংযোগ
তাহলে অবশ্যই গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড সংযোগ করে নিন। এতে করে আপনার
বিদ্যুৎ মিটারটি সুরক্ষায় থাকবে। গ্রাউন্ডিং রড বা আর্থিং রড সঠিকভাবে
সংযোগ করলে বিদ্যুৎ বিল কম আসে।
বিদ্যুৎ মিটার রিচার্জ করার জন্য অবশ্যই স্মার্ট কার্ড বা কিপ্যাড থাকতে হবে, যা
দিয়ে মিটারের টাকা রিচার্জ করা যায়। যদি প্রিপেড মিটার হয়, তাহলে মিটারে
ব্যালেন্স আছে কিনা, নিয়মিত চেক করুন।
প্রিপেইড মিটার পরিবর্তন করার পদ্ধতি
প্রিপেইড মিটার পরিবর্তন করার জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে মিটারটি
পরিবর্তন যোগ্য কিনা। তারপর পরিবর্তন বাধ্যতামূলক হলে, আপনাকে প্রথমে
আপনার স্থানীয় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। সেই অফিস থেকে
আপনাকে মিটার পরিবর্তনের প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত
জানাবে।
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায় আর্টিকেলটি
ইতিমধ্যে আমরা বিদ্যুৎ মিটার পরিবর্তনের নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করি
বিস্তারিত পড়ে খুব সহজেই আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি পরিবর্তন করতে পারবেন। নিয়ম
জেনে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ যেমন হিসাবে জমা দিয়ে আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি
আজই পরিবর্তন করে ফেলুন।
বিদ্যুৎ মিটার পরিবর্তনের নিয়ম
আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি পরিবর্তন করতে চাইলে অবশ্যই প্রথমে আপনাকে স্থানীয়
বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থার সাথে যোগাযোগ করতে হবে। সাধারণত, মিটার পরিবর্তন করতে
চাইলে আপনাকে একটি আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। আপনার আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ
হওয়ার পরে আবেদনকারী সংস্থা আপনার পরীক্ষা করে দেখবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা
নিবেন।
আবেদনকারী সংস্থা যদি মনে করেন আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি পরিবর্তন করতে হবে তাহলে
আপনাকে সাথে সাথে জানাবে। আপনার এলাকার বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা ওয়েবসাইটে
গিয়েও মিটার পরিবর্তনের আবেদন করতে পারবেন। অথবা এই আর্টিকেলটির প্রথম দিকে
বিদ্যুৎ মিটার পরিবর্তনের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আপনার বিদ্যুৎ মিটারটি
পরিবর্তন করে ফেলুন।
বিদ্যুৎ মিটার পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
আপনার বিদ্যুৎ মিটার টি পুনরায় সংযোগ নিতে স্থানীয় বিদ্যুৎ সরবরাহকারী
সংস্থার সাথে যোগাযোগ করে মিটান নষ্ট হওয়ার কারণ বিস্তারিত জানান। বিদ্যুৎ মিটার
নষ্ট হওয়ার কারণ বিদ্যুৎ মিটারের হট লাইন ১৬৯৯৯ অথবা ওয়েব সাইটে গিয়ে অভিযোগ
করতে পারেন। তারপর অবশ্যই আপনার বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হওয়ার কারণটা জানান এবং
পুনরায় সংযোগ নেওয়ার কথা জানান।
আরও পড়ুনঃ বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন করার নিয়ম
বিদ্যুৎ সরবরোখারী সংস্থা আপনার বিদ্যুৎ মিটার কি পরিবর্তন বা মেরামত করার একটি
আবেদন ফরম দিবে, ফর্মটি সুন্দরভাবে পূরণ করুন তারপর ছয়টি জমা দিন। প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র নিয়ে আবেদন করুন। আবেদন করার প্রক্রিয়া, বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে
করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায় আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে।
সম্পূর্ণ পড়ে আজই বিদ্যুৎ মিটার পুনরায় সংযোগ নেওয়ার আবেদন করে ফেলুন।
শেষ কথাঃ বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
বিদ্যুৎ মিটার নষ্ট হলে করণীয় ও পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায় আর্টিকেলটি
সম্পূর্ণ আলোচনা করা হয়েছে বিদ্যুৎ মিটারের যাবতীয় সমস্যা নিয়ে। আর এই সমস্যা
থেকে কিভাবে দ্রুত সমাধান করা যায় এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। সেই
সাথে কি কি কাজ করলে এ সকল সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না সেটিও নিয়ে আলোচনা করা
হয়েছে।
তাই আসুন আমরা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে, বিদ্যুৎ মিটার সম্পর্কে যাবতীয়
তথ্য জেনে বিদ্যুৎ ব্যবহার করি। এর ফলে অধিক বিদ্যুৎ বিল দিতে হবে না
এবং বিদ্যুৎ মিটার দ্রুত নষ্ট হবে না। আর যদি আপনার বাড়ি অথবা প্রতিষ্ঠানের
বিদ্যুৎ মিটারটি নষ্ট হয় কোনরকম ঝামেলা ছাড়া দ্রুত পুনরায় সংযোগ নেওয়ার উপায়
জেনে আবেদন করুন।
ইজনাির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url